আর্কাইভ  সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫ ● ১০ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫
সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

► এক চুক্তি, চার সমঝোতা স্মারক ও এক কর্মসূচি সই
একাত্তর ইস্যু দুবার মীমাংসিত, বললেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

উল্টো বাড়ছে দিনদিন, চলছে শুধুই আলোচনায়
রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

পঞ্চগড়ে প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে পরীক্ষার্থী আটক

বৃহস্পতিবার, ৪ আগস্ট ২০২২, রাত ১০:০০

Advertisement Advertisement

ডিজার হোসেন বাদশা, পঞ্চগড় প্রতিনিধি: পঞ্চগড়ে পক্সির মাধ্যমে লিখিত পরীক্ষায় পাশ করে মৌখিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে স্বপন সেন (২৯) নামে এক পরীক্ষার্থীকে আটক করেছে পুলিশ।  

বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) দুপুরে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে মৌখিক পরীক্ষা দেওয়ার পর সেখান থেকে তাকে আটক করে পুলিশ। জানা যায়, আটককৃত স্বপন পঞ্চগড় সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের লাঙলগাও এলাকার কমলা কান্ত সেনের ছেলে।

পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) বেনজির আহমেদ আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে এক পরীক্ষার্থীকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে দুপুরে থানায় আনা হয়। তাদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

এদিকে প্রাথমিক নিয়োগ বোর্ড সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষার জন্য মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। এসময় মৌখিক পরীক্ষায় স্বপনকে লিখতে বলা হয়। এদিকে মৌখিক পরীক্ষায় লিখিত পরীক্ষার উত্তর পত্রের লেখার সাথে কোন মিল না থাকায়  নিয়োগ বোর্ডের সন্দেহ হয় এবং পরে তাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে স্বীকার করে নিয়োগের জন্য লিখিত পরীক্ষা প্রক্সির মাধ্যমে অন্যের দ্বারা দিয়ে ছিল এবং এজন্য সে মোটা অংকের টাকাও লেনদেন করে বলে স্বীকার করেন। পরে তাকে জেলা প্রশাসকের কক্ষে আটক করে সদর থানা পুলিশকে খবর দেয়া হয় এবং পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয়।

পঞ্চগড় জেলা প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান ও জেলা প্রশাসক জহুরুল ইসলাম বলেন, আটক স্বপনকে মৌখিক পরীক্ষা শেষে একটি কাগজে লিখতে বলা হয়। তার হাতের লেখা দেখে প্রাথমিকভাবে আমাদের সন্দেহ হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে স্বীকার করে অন্য কাউকে দিয়ে লিখিত পরীক্ষা দিয়েছিলেন এবং এজন্য সে মোটা অংকের টাকা লেনদেন করেছেন। এজন্য তাকে আটক করে রেখে পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয়।

মন্তব্য করুন


Link copied