আর্কাইভ  সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫ ● ১০ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫
সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

► এক চুক্তি, চার সমঝোতা স্মারক ও এক কর্মসূচি সই
একাত্তর ইস্যু দুবার মীমাংসিত, বললেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

উল্টো বাড়ছে দিনদিন, চলছে শুধুই আলোচনায়
রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

ভুল সংবাদ প্রকাশ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে সরকার

বুধবার, ৪ জুন ২০২৫, বিকাল ০৬:৩১

Advertisement Advertisement

নিউজ ডেস্ক: প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার ব্যাপারে খুবই উদার। সমালোচনাকে সবসময় ওয়েলকাম করি (স্বাগত জানাই)। কখনোই কাউকে এ রকম কোনো লাইসেন্স দেওয়া হয়নি যে তিনি চাইলেই একটা ভুল সংবাদ প্রচার করবেন।

তিনি বলেন, এ বিষয়ে যেসব সংবাদমাধ্যম ভুল ও বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশ করেছেন আমরা আশা করবো তারা তাদের ভুলটা সংশোধন করবেন (যে জায়গায় তারা ভুল সংবাদটি প্রকাশ করেছেন সেই একই জায়গায় সংশোধনীটি প্রকাশ করে তাদের পাঠকের কাছে দুঃখ প্রকাশ করবেন)।

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেন, এখন থেকে যারা ভুল ও বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশ করবেন সরকার তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।

বুধবার (৪ জুন) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

 

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেন, আজ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে (সমকাল, যুগান্তর ও ইত্তেফাকসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান, অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ও দুই মন্ত্রীসহ (ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এএইচ এম কামারুজ্জামান) শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি বাতিল করা হয়েছে। এ প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভুয়া, ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর।

তিনি বলেন, এ বিষয়টি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাদের পরিষ্কারভাবে জানিয়েছেন মুজিবনগর সরকারে যারা ছিলেন তারা মুক্তিযোদ্ধা। যারা সশস্ত্রভাবে মুক্তিযুদ্ধ করেছেন ও যারা পরিচালনা করেছেন তারা মুক্তিযোদ্ধা। ওই সরকারের সব কর্মকর্তা-কর্মচারী মুক্তিযোদ্ধা।

উপ-প্রেস সচিব আরও বলেন, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশ অনুযায়ী স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রসহ কূটনীতিকরা সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা। সহযোগী মানে এই নয় যে তাদের সম্মানহানি করা হয়েছে।

তিনি জানান, ১৯৭২ সালে মুক্তিযুদ্ধের যে সংজ্ঞা ছিল সেটাই বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ২০১৮ ও ২০২২ সালে সেটা পরিবর্তন করা হয়। মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধার সহযোগীর এ দুইয়ের সম্মান ও মর্যাদা এবং সুযোগ-সুবিধা একই থাকবে।

মন্তব্য করুন


Link copied