আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ৯ অক্টোবর ২০২৫ ● ২৪ আশ্বিন ১৪৩২
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ৯ অক্টোবর ২০২৫
একদিনের ব্যবধানে ৬৯০৬ টাকা বেড়ে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস

একদিনের ব্যবধানে ৬৯০৬ টাকা বেড়ে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস

ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম তৈরিতে লাইভ টিভি ও নেক্সট টিভিকে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে: তথ্য উপদেষ্টা

ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম তৈরিতে লাইভ টিভি ও নেক্সট টিভিকে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে: তথ্য উপদেষ্টা

বিএনপি নেতা আনিসুরের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

বিএনপি নেতা আনিসুরের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

রোববার ইতালি যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

রোববার ইতালি যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

রংপুরের পুলিশ কমিশনারসহ ৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন

বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২, দুপুর ০২:২৮

Advertisement

ডেস্ক: কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের তৎকালীন সহ-সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম নুরুকে পুলিশি হেফাজতে হত্যার অভিযোগে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও সাবেক চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনাসহ ৩ কর্মকর্তা ও অজ্ঞাত ৪ থেকে ৫ জন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলার আবেদন করা হয়েছে।  

বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ আজিজ আহমেদ ভূঞার আদালতে এ আবেদন করেন কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতা মো.মিজানুর রহমান।

মামলার আবেদনে উল্লেখিত অপর দুই আসামি হলেন- রাউজানের নোয়াপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির সাবেক ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) শেখ মো.জাবেদ ও রাউজান থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.কেফায়েত উল্লাহ।  

বাদীর আইনজীবী মাহফুজার রহমান ইলিয়াস বলেন, নগরের চকবাজার থানাধীন চন্দনপুরা এলাকার বাসা থেকে নুরুল আলম নুরুকে গ্রেফতার করে রাউজানের নোয়াপাড়া কলেজ ক্যাম্পাসে নিয়ে গিয়ে রাত তিনটা পর্যন্ত  পুলিশের হেফাজতে নির্যাতন করা হয়। পরে তাকে মাথায় গুলি করে হত্যার পর মরদেহ ফেলে দেওয়া হয়। নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে তিন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা নেওয়ার আবেদনটি করা হয়েছে। ওই আবেদন মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হবে কি না, আদালত সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবেন।

মামলার আবেদনে বলা হয়, নগরের চকবাজার থানার চন্দনপুরা এলাকার বাসা থেকে নুরুল আলম নুরুকে ২০১৭ সালের ২৯ মার্চ রাত ১২টায় পুলিশ পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। পরের দিন ৩০ মার্চ সকালে রাউজান উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের কোয়েপাড়া খেলারঘাট এলাকায় কর্ণফুলী নদীর তীরে হাত-পা নাইলনের দড়ি দিয়ে বাঁধা অবস্থায় নুরুল আলম নুরুর মরদেহ পাওয়া যায়। শার্ট দিয়ে চোখ ও ওড়না দিয়ে তার মুখ বাঁধা ছিল। মাথায় দুটি গুলির চিহ্ন ছিল।  চন্দনপুরার বাসা থেকে নুরুল আলম নুরুকে রাউজানের নোয়াপাড়া কলেজ ক্যাম্পাসে নিয়ে গিয়ে রাত তিনটা পর্যন্ত পুলিশের হেফাজতে নির্যাতন করা হয়। পরে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

মন্তব্য করুন


Link copied