মঙ্গলবার, ১ এপ্রিল ২০১৪, রাত ১১:১৯
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, বড় আলমপুর গ্রামের আব্বাস আলীর ৩ পুত্র আব্দুর রহিম, আব্দুল হালিম ও আব্দুর রহমান নানার দেয়া সম্পত্তি দীর্ঘদিন ধরে ভোগ দখল করে আসছেন। কিছুদিন ধরে পতœীচড়া গ্রামের জনৈক্য মিজানুর ওই জমি তার বলে দাবী করে আসছেন। ঘটনার দিন মঙ্গলবার জমি দখলের উদ্যেশ্যে মিজানুর ভাড়াটিয়া লোকজনসহ উক্ত জমিতে যায়। জমিতে রোপন করা ধান বীজে বিষ প্রয়োগের চেষ্টা করলে আব্দুল হালিম বাধা দেয়। এ সময় আব্দুল হালিমকে এলোপাথারি মাং ডাং শুরু করলে মুর্হুতেই এ ঘটনা হালিমের অন্যান্য সহোদর ও প্রতিবেশী জানতে পারে। পরে দুই পক্ষই রক্তক্ষয়ি সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে দেশীয় অস্ত্র ছাড়াও তীর ধনুকের প্রয়োগের কারণে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে ধারনা করছে এলাকাবাসী। আধা ঘন্টা ধরে চলা ওই সংঘর্ষে দুই পক্ষের ১২ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে আহত জনৈক্য শাহানুর ও রাজুকে তীরবিদ্ধ ও আশংকাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশের গ্রেফতার আতঙ্কে অনেকেই পলাশবাড়ি ও মিঠাপুকুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন বলে বিশস্থ সুত্রে জানা গেছে। সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ ছুটে এলে অবস্থার বেগতিক দেখে মিজানুর ও গংরা ছিটকে পড়ে। পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনায় জড়িত থাকায় ৪ জনকে গ্রেফতার করে। দ্রুত আব্দুল হালিমকে উদ্ধার করে চিকিৎসার উদ্যেশ্যে পীরগঞ্জ থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা হালিমকে মৃত বলে ঘোষনা করেন। পীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, এখনও হালিমের পরিবার থেকে কেউ মামলা দায়েরে না আসায় মৃতদেহ হাসপাতালে রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রয়েছে, যে কোন ঘটনা মোকাবেলায় অতিরিক্ত পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে।এদিকে এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। যে কোন সময় বড় ধরনের সংঘর্ষের আশংকা করছেন একাকাবাসী।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, বড় আলমপুর গ্রামের আব্বাস আলীর ৩ পুত্র আব্দুর রহিম, আব্দুল হালিম ও আব্দুর রহমান নানার দেয়া সম্পত্তি দীর্ঘদিন ধরে ভোগ দখল করে আসছেন। কিছুদিন ধরে পতœীচড়া গ্রামের জনৈক্য মিজানুর ওই জমি তার বলে দাবী করে আসছেন। ঘটনার দিন মঙ্গলবার জমি দখলের উদ্যেশ্যে মিজানুর ভাড়াটিয়া লোকজনসহ উক্ত জমিতে যায়। জমিতে রোপন করা ধান বীজে বিষ প্রয়োগের চেষ্টা করলে আব্দুল হালিম বাধা দেয়। এ সময় আব্দুল হালিমকে এলোপাথারি মাং ডাং শুরু করলে মুর্হুতেই এ ঘটনা হালিমের অন্যান্য সহোদর ও প্রতিবেশী জানতে পারে। পরে দুই পক্ষই রক্তক্ষয়ি সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে দেশীয় অস্ত্র ছাড়াও তীর ধনুকের প্রয়োগের কারণে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে ধারনা করছে এলাকাবাসী। আধা ঘন্টা ধরে চলা ওই সংঘর্ষে দুই পক্ষের ১২ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে আহত জনৈক্য শাহানুর ও রাজুকে তীরবিদ্ধ ও আশংকাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশের গ্রেফতার আতঙ্কে অনেকেই পলাশবাড়ি ও মিঠাপুকুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন বলে বিশস্থ সুত্রে জানা গেছে। সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ ছুটে এলে অবস্থার বেগতিক দেখে মিজানুর ও গংরা ছিটকে পড়ে। পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনায় জড়িত থাকায় ৪ জনকে গ্রেফতার করে। দ্রুত আব্দুল হালিমকে উদ্ধার করে চিকিৎসার উদ্যেশ্যে পীরগঞ্জ থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা হালিমকে মৃত বলে ঘোষনা করেন।
পীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, এখনও হালিমের পরিবার থেকে কেউ মামলা দায়েরে না আসায় মৃতদেহ হাসপাতালে রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রয়েছে, যে কোন ঘটনা মোকাবেলায় অতিরিক্ত পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে।এদিকে এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। যে কোন সময় বড় ধরনের সংঘর্ষের আশংকা করছেন একাকাবাসী।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
দেশে জ্বালানি তেলের দাম বাড়লো
অতি বাম-ডান মিলে সরকার উৎখাতে কাজ করছে : প্রধানমন্ত্রী
২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আরও কমল সোনার দাম
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি