আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ৩০ মে ২০২৩ ● ১৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ৩০ মে ২০২৩
 width=
 width=
শিরোনাম: আমরা যেকোনও সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধান চাই: প্রধানমন্ত্রী       পঞ্চগড়ে নগদ টাকাসহ স্বর্ণালংকার চুরি, চোর চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার       ব্যাংক থেকে ডাকাতি হওয়া ১২ লাখ টাকা উদ্ধার       পঞ্চগড়ে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু       দিনাজপুরে দীর্ঘ ২৫ বছর পর হত্যা মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন      

টিপ পরায় হেনস্তার সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি

শুক্রবার, ৮ এপ্রিল ২০২২, রাত ১০:৪২

ডেস্ক: টিপ পরায় রাজধানীর ফার্মগেটে কলেজশিক্ষক ড. লতা সমাদ্দারকে হেনস্তার সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি। অভিযুক্ত সেই পুলিশ কনস্টেবল নাজমুল তারেক নিজেই নিয়ম ভেঙেছেন এবং ঘটনা নিয়ে ‘অসত্য তথ্য’ দিয়েছেন, সে বিষয়েও নিশ্চিত হয়েছেন তদন্তকারীরা।

তদন্ত কমিটির অন্যতম সদস্য তেজগাঁও বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার (পেট্রল-তেজগাঁও) স্নেহাশীষ কুমার দাস আজ শুক্রবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

লতা সমাদ্দার ঢাকার তেজগাঁও কলেজের থিয়েটার অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের প্রভাষক। টিপ পরায় পুলিশের হেনস্তার শিকার হওয়ার কথা জানিয়ে গত ২ এপ্রিল শেরেবাংলা নগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তিনি। সেই খবর প্রকাশিত হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়। এমনকি জাতীয় সংসদেও হেনস্তাকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি ওঠে।

পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নাজমুল দাবি করেছিলেন- ঘটনার সময় মোটরসাইকেলের পেছনে তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী বসা ছিলেন। তার গায়ে ধাক্কা লাগায় নাজমুল তর্কে জাড়িয়েছিলেন লতার সঙ্গে। কিন্তু পরে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ওই সময় মোটরসাইকেলে নাজমুলের সঙ্গে তার স্ত্রী ছিলেন না, ছিল একটি ব্যাগ। তিনি উল্টো পথে মোটরসাইকেল চালাচ্ছিলেন, মাথায় হেলমেটও ছিল না।

তদন্ত কমিটির একজন কর্মকর্তা বলেন, ওইদিন ঘটনার পর ওই স্থান থেকে নাজমুল দ্রুত চলে গেলেন কেন। সড়কের উল্টো দিকে পুলিশ ছিল, পুলিশ হওয়া সত্ত্বেও কেন পুলিশের সহযোগিতা নিলেন না। আর ঘটনার পর ওই শিক্ষক যখন থানায় অভিযোগ করলেন, তখন কেন তাকে খুঁজে বের করতে হলো, নাজমুল কেন নিজে রিপোর্ট করলেন না?

মন্তব্য করুন


Link copied