আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

 width=
 
শিরোনাম: কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর      

 width=
 

সন্তানের বন্ধু হতে কী করবেন

বৃহস্পতিবার, ১২ মে ২০২২, সকাল ০৯:০০

ডেস্ক: একটা সময় ছিল যখন মা-বাবা শুধুমাত্রই তাদের সন্তানের অভিভাবক এবং প্রতিপালক ছিলেন। কিন্তু এখন যুগ বদলেছে। এখনকার ছেলেমেয়েরা অনেক বেশি স্বাধীনচেতা। তাদের মানুষ করতে হলে তার জগতের একজন হয়ে উঠতে হবে আপনাকেও। সন্তানের বন্ধু হয়ে উঠলে খুব সহজেই তার বিশ্বাস অর্জন করতে পারবেন, তাকে মানুষ করাও সহজ হয়ে উঠবে।

একজন শিশুর সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা খুব একটা সহজ কাজ নয়! তার কারণ বেশির ভাগ শিশুই প্রাপ্তবয়স্কদের খুব একটা বিশ্বাসের চোখে দেখে না। তাদের জগতে ঢোকা তারা পছন্দও করে না। তাদের বিশ্বাস অর্জন করতে হলে আপনাকে তাদের মতো করে ভাবতে হবে। সন্তানের বন্ধু হতে হলে যা করণীয়-

১. সন্তানকে একজন স্বতন্ত্র ব্যক্তি হিসেবে ভাবতে শিখুন। অনেক সময় আমরা ভুলে যাই যে প্রাপ্তবয়স্কদের মতো শিশুদেরও  নিজস্ব অনুভূতি, পছন্দ-অপছন্দ, মতামত রয়েছে। এ কারণে সন্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তোলার প্রথম ধাপই হবে তাকে একজন স্বতন্ত্র মানুষ হিসেবে স্বীকার করা।

২. বন্ধুত্বের প্রথম শর্তই হল, একে অপরকে নির্ভয়ে সব কথা শেয়ার করার অধিকার। সন্তান যেন আপনাকে একজন বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে ভাবতে শেখে সেভাবে তার সঙ্গে আচরণ করুন। শিশুর কথা ধীরেসুস্থে কোনও পক্ষপাত ছাড়াই শুনতে হবে। শিশুরা সাধারণত ভাবে অবিভাবকরা তাদের সমস্যাগুলিকে মন দিয়ে না শুনে তাদেরকে দোষারোপ করবে। শিশু যদি কোনও দোষ বা ভুল আপনার কাছে স্বীকার করে, তাহলে তাকে না বকে , যথাসম্ভব নরমভাবে তার ভুলটা ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন।

৩. সংসার, অফিসের কাজের পর দিনের শেষে সন্তানের সঙ্গে খেলার ইচ্ছে ও শক্তি কোনোটাই থাকে না। কিন্তু তারপরও চেষ্টা করতে হবে শিশুর সঙ্গে কিছুটা সময় কাটাতে, তার সঙ্গে খেলতে। আপনার সন্তানের সঙ্গে খেললে যে শুধু তার বন্ধু হয়ে উঠতে পারবেন তাই নয়, এক অনাবিল আনন্দ উপভোগ করার সুযোগ পাবেন। তাছাড়া সন্তানের খেলার সঙ্গী হলে, খেলাচ্ছলে সে কী খেলছে সেটাও তদারকি করতে পারেন।

৪. একজন প্রকৃত বন্ধুর কর্তব্যই হলো, তার বন্ধুকে সব কাজে উৎসাহ দেওয়া। তার প্রচেষ্টা বা উদ্যমকে সবসময় যথাসম্ভব সম্মান জানাবার চেষ্টা করুন। দরকার হলে অবশ্যই তার কাজ বা প্রচেষ্টার ঘাটতি ধরিয়ে দিতে হবে। কিন্তু সন্তানের সব কাজে তার পাশে থাকতে চেষ্টা করুন। নিজের বিছানা গোছানো থেকে তার ব্যাগ ক্যারি করাসহ সব কাজের প্রশংসা করুন।

৫. সন্তানকে তিরস্কার করবেন না। বরং কোনো কিছু ভুল হলে বুঝিয়ে বলুন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied