তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন বারবার বলেছে—আওয়ামী লীগ আর নির্বাচন করতে পারবে না। আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আনতে দেশি-বিদেশি কোনো ধরনের চাপও নেই। বরং সবাই বলছে—এত খুন করেছে তারা, এত হত্যাযজ্ঞ করেছে, তারা জুলাই–আগস্টে শত শত ছাত্র ও সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করেছে। এত মানুষ হত্যা করার পরও আওয়ামী লীগ অনুতপ্ত হচ্ছে না।’
শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) মাগুরার নবগঙ্গা নদীর তীরে জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আগে এক সময় নির্বাচনে দেখা যেত একজন মাত্র প্রার্থী। আর কোনো প্রার্থী নেই। একক প্রার্থীর ক্ষেত্রে বিধানটায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে যে, আপনি ‘না’ ভোট দিতে পারবেন। এটা করার মূল কারণ- আপনারা জানেন, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের এইচ টি ইমামসহ যারা নেতা ছিলেন, তারা এমন একটি ম্যানুপুলেট করলেন—১৫৪টা আসনে ভোটে তারা এককভাবে প্রার্থী হয়ে জিতে গেলেন, নির্বাচন হওয়ার আগে ১৫৪টা আসনে জিতে গেলেন। নির্বাচন হলো না। আপনি ভোট দিতে পারলেন না। আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক দলের সব প্রার্থী জিতে গেল। এটার জন্য মূল দায় ছিল এইচটি ইমামসহ আওয়ামী লীগের নেতাদের। এ রকম নির্বাচন যেন বাংলাদেশে আর না হয়। বাংলাদেশের মানুষ যেন তার ভোট দিয়ে পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে পারে, সেজন্য বিধানটা করা হচ্ছে।’







 
                
 
                                         
                                     
                                                             
                                                             
                                                             
                                                             
                         
                                                                        
                                                                     
                                                                        
                                                                        
                                         
                         
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                            





