আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ১০ জুলাই ২০২৫ ● ২৬ আষাঢ় ১৪৩২
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ১০ জুলাই ২০২৫
এখনও শহীদ মীর মুগ্ধকে অজান্তে খুঁজে ফেরে তার পরিবার

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
এখনও শহীদ মীর মুগ্ধকে অজান্তে খুঁজে ফেরে তার পরিবার

রংপুরের  প্রিয় সহ জুলাই আন্দোলনে নিহত ৬ সাংবাদিক: কেমন আছে তাদের পরিবার

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
রংপুরের প্রিয় সহ জুলাই আন্দোলনে নিহত ৬ সাংবাদিক: কেমন আছে তাদের পরিবার

রংপুরে তিনজন সহ গেজেটে নাম নেই ২৩ জুলাই শহীদের, অন্তর্ভুক্তির অপেক্ষায় পরিবার

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
রংপুরে তিনজন সহ গেজেটে নাম নেই ২৩ জুলাই শহীদের, অন্তর্ভুক্তির অপেক্ষায় পরিবার

মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস পালনের আহ্বান

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস পালনের আহ্বান

নীলফামারীতে ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতির মানববন্ধন

রবিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২২, দুপুর ০৪:৪৮

Advertisement

স্টাফ রিপোর্টার,নীলফামারী॥ ইট ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইনের ধারা পরিবর্তন করে দ্রুত ছাড়পত্র ও লাইসেন্স প্রদান এবং জ¦ালানী কয়লার সংকট দূরীকরণের দাবিতে নীলফামারীতে মানববন্ধন করেছে জেলা ইট ভাটা প্রস্তুতকারী মালিক সমিতি। রবিবার(২৭ নভেম্বর) বেলা ১২টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে ঘন্টাব্যাপী ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। 
মানববন্ধন শেষে সংগঠনের জেলা শাখার সভাপতি দেওয়ান সেলিম আহমেদের সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তৃতা দেন সহসভাপতি ফজলার রহমান, সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ প্রমুখ।
বক্তরা বলেন, ‘২০১৩ সালের ইট প্রস্তুত ও ইটভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইনের ৮ (৩) (ঙ) এবং ৮ (৩) (খ) উপ-ধারায় ‘দূরত্ব নির্দিষ্ট’  করণের কারণে দেশের অধিকাংশ জিগজ্যাগ ইটভাটা অবৈধ হয়ে পড়ায় এসব ইটভাটার ছাড়পত্র ও লাইসেন্স পাওয়া যাচ্ছে না। উক্ত  উপ-ধারা দুটি সংশোধণ করা না হলে দেশের কোথাও ইটভাটা স্থাপনের স্থান পাওয়া যাবে না। ওই উপধারা দুটি সংশোধনের জন্য বাংলাদেশ ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতি বহুবার পরিবেশ অধিদপ্তরে আবেদন করলেও অদ্যাবধি তা সংশোধন করা হয়নি। তবে  ২০১৯ সালে পরিবেশ মন্ত্রণালয় কিছু ধারা সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারী করলেও ২০১৩ সালের ওই ধারা বহাল থাকায় অধিকাংশ ভাটা মালিকগণ লাইসেন্স ও ছাড়পত্র পেতে হয়রানীর শিকার হচ্ছেন। অপরদিকে জ্বালানী কয়লার সংকটে চলমান ইট ভাটায় উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।’ 
সংগঠনের সভাপতি দেওয়ান সেলিম আহমেদের জানান, বর্তমানে সারা দেশে আট হাজারের অধিক জিগজ্যাগ ইটভাটায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে ৪০ লাখের অধিক দক্ষ শ্রমিক নিয়োজিত আছেন। ভাটা মালিকগণ প্রতিবছর সরকারকে ভ্যাট, আয়কর ও স্থানীয় ভূমি উন্নয়ন করসহ ৫০০ কোটি টাকা প্রদানের মাধমে সামাজিক উন্নয়ন কাজে অবদান রাখছেন। ওই উপধারা দুটি সংশোধন না হওয়ায় ইটভাটা গুলো বন্ধ হয়ে যাবে। এতে করে দেশের উন্নয়ন ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি কর্মে নিয়োজিত এসব শ্রমিক বেকার হবে। 
মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রী বরাবরে দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফিনের কাছে প্রদান করা হয়।

মন্তব্য করুন


Link copied