স্টাফরিপোর্টার,নীলফামারী॥ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা সহ ১৫ আগস্টের সকল শহীদদের স্মরণে নীলফামারীতে আলোচনা সভা, দোয়া মহফিল ও গাছেরচারা এবং সুগন্ধী সাবান বিতরণ করা হয়েছে। জেলা যুবলীগের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার চত্বরে শোকের মাস আগষ্টের শেষ দিন বৃহস্পতিবার(৩১ আগষ্ট) এই কর্মসুচি পালন করা হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ স¤পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট মমতাজুল হক।
জেলা যুবলীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট রমেন্দ্রনাথ বর্ধন বাপ্পীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা যুবলীগের সাধারণ স¤পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহিদ মাহমুদ, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ স¤পাদক ওয়াদুদ রহমান, জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক স¤পাদক আবু সুফি সবুজ, সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি প্রবানন্দ রায় রাখাল প্রমুখ।
এছাড়া জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি সুধির চন্দ্র রায়, যুগ্ম-সাধারণ স¤পাদক জাফর সাদেক তুহিন, দপ্তর স¤পাদক শাহ আনোয়ার হোসেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি কামরুজ্জামান কামরুল, জেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি সান্তনা চক্রবর্তী, সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ স¤পাদক রফিকুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা তানভীর হাফিজ, নাঈম ইসলাম জীবন সহ জেলা যুবলীগের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে একটি শোক র্যালি শহরের প্রধান সড়ক প্রদণি করে বঙ্গবন্ধু চত্বরে বঙ্গবন্ধুর মূরোলে পু®পমাল্য অর্পণ করেন এবং সকল শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
সভায় বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করেছিলো বিরোধী জোট অথচ বাংলাদেশ আজ ডিজিটাল হয়েছে প্রতিটি মানুষ এর সুফল ভোগ করছেন। আজ থেকে স্মার্ট জেলা বাস্তবায়নে আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের প্রতিটি নেতা কর্মী কাজ করবে। প্রতিটি নেতা কর্মী যেমনি হবেন স্মার্ট তেমনি সাংগঠনিক কার্যক্রমও হবে স্মার্ট। এরফলে গতিশীলতা এবং উজ্জিবিত হবেন নেতা কর্মীরা।
জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহিদ মাহমুদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর তার শেষ গোসল করানো হয়েছিলো কাপড় কাঁচা সাবান ৫৭০ দিয়ে। একজন জাতির পিতা একজন মহামান্য রাষ্ট্রপতির প্রতি এভাবে চরম অবিচার করা হয়েছিলো। আমরা এর প্রতিবাদ স্বরুপ শোকের মাসে সুগন্ধি সাবান ও গাছের চারা বিতরণ করেছি নেতা কর্মীদেরসহ সাধারণ মানুষের মাঝে।
