আর্কাইভ  সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫ ● ১০ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫
একাত্তরের গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে আনুষ্ঠানিক ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

একাত্তরের গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে আনুষ্ঠানিক ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

জয়ের জটিল সমীকরণ

জয়ের জটিল সমীকরণ

হাসিনার মামলায় ১৬ চানখাঁরপুল মামলায় ৮ জনের সাক্ষ্য শেষ

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধ
সীমাহীন বর্বরতা
হাসিনার মামলায় ১৬ চানখাঁরপুল মামলায় ৮ জনের সাক্ষ্য শেষ

ছুটিতে পাঠানো সেই ১২ বিচারপতি কোথায়?

ছুটিতে পাঠানো সেই ১২ বিচারপতি কোথায়?

সৈয়দপুরে নাশকতা মামলায় এক আইনজীবী সহ বিএনপির ১০ নেতাকর্মী কারাগারে

বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪, বিকাল ০৭:৫৫

Advertisement Advertisement

স্টাফ রিপোর্টার,নীলফামারী॥ নাশকতার মামলায় নীলফামারীতে একজন আইনজীবীসহ বিএনপির ১০ নেতাকর্মীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বুধবার(৩ জানুয়ারি) আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করলে জেলা ও দায়রা জজ মো. মাহমুদুল করিম তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
তারা হলেন, সৈয়দপুর রাজনৈতিক জেলা বিএনপির সহসভাপতি আইনজীবী ওবায়দুর রহমান, সদস্য শওকত হায়াত শাহ, সহদপ্তর সম্পাদক আনোয়ার হোসেন হাবলু, কোষাধ্যক্ষ আবিদ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহিন আক্তার, সৈয়দপুর পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ বাবুল, পৌর বিএনপির সদস্য জাহেদুল হাসান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব আলম, পৌর যুবদলের সদস্য লাড্ডান ইমরান।
মামলার অভিযোগ মতে, গত বছরের ২৮ অক্টোবর রাত সাড়ে আটটার দিকে সৈয়দপুর জেলা বিএনপির কার্যালয়ে পরদিন (২৯ অক্টোবর) বিএনপির ঢাকা হরতাল সমর্থনে নাশকতা সৃষ্টির একটি বৈঠক চলছিল। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে উপস্থিত হলে নেতাকর্মীরা পালিয়ে যান। পরে পুলিশ সেখান থেকে অসংখ্য লাটি সোডা, ইটপাটকেল, ধারালো অস্ত্রসহ বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করে। এঘটনায় ২৯ অক্টোবর সৈয়দপুর থানার উপ-পরিদর্শক মো. মারুফুল ইসলাম বাদি হয়ে ২০১৩ সালের (সংশোধনী) সন্ত্রাস বিরোধী আইনের ৬(২) এর ধারায় সৈয়দপুর রাজনৈতিক জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও জেলা জজ আদালতের আইনজীবী ওবায়দুর রহমানকে প্রধান আসামী করে নামীয় ১৪ জনসহ ৬০০ জনের নামে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় নামীয় আসামীদের ১০ জন উচ্চ আদালত থেকে চলতি বছরের ৪ জানুয়ারী পর্যন্ত অন্তবর্তীকালীন জামিন নেন। জামিনের মেয়াদ শেষে আগে বুধবার জেলা জজ আদালতে হাজির হয়ে পুনরায় জামিন প্রার্থনা করলে আদালতের বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অক্ষয় কুমার রায় বলেন, উচ্চ আদালতের জামিন শেষে আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করলে ন্যায় বিচারের স্বার্থে বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠনোর নির্দেশ দেন। 

মন্তব্য করুন


Link copied