নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার বিকালে (১ জুলাই) দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা কর্মসূচির অংশ হিসেবে গাইবান্ধা জেলা শহরের পৌর পার্কের পথসভায় তিনি এ কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, গাইবান্ধা অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেক পিছিয়ে পড়া জেলা তাই পিছিয়ে পড়া মানুষদের সাথে নিয়ে গাইবান্ধা থেকেই আমরা আবারও আন্দোলন শুরু করলাম।
তিনি বলেন, শুধুমাত্র ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্য জুলাই আন্দোলন হয়নি। একদলের পরিবর্তে আরেক দলের ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠার জন্য রাজপথে ছাত্রজনতা রক্ত ঢেলে দেয়নি। জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে আমাদের নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে। এখন খুনি হাসিনার বিচারসহ নতুন বাংলাদেশ গড়তে এনসিপির কোনো বিকল্প নেই। নতুন দেশে মানুষ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে নির্ভয়ে মতপ্রকাশ ও অধিকারের কথা বলবে। তাই মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতে জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়নে আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন। রাষ্ট্রের উন্নয়নে আমরা কাজ করে যাবো।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- কেন্দ্রীয় সদস্য সচিব আখতার হোসেন, দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তর অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা, উত্তরাঞ্চলের সংগঠক নাজমুল হাসান সোহাগ, গাইবান্ধা জেলা সমন্বয় কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারীর ফিহাদুর রহমান দিবস, সাদুল্লাপুর উপজেলা সমন্বয় কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী আতিকুর রহমান আতিক, যুগ্ম সমন্বয়কারী শাহাবুল আলম কাজল, রায়হান মিয়া রাজু ও সোহেল মিয়াসহ অনেকে।
পথ সভার আগে জেলা শহরের ডাকবাংলো থেকে এনসিপি নেতৃবৃন্দ পদযাত্রার মাধ্যমে জেলা শহরের সাধারণ মানুষের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।