আর্কাইভ  বুধবার ● ২৬ নভেম্বর ২০২৫ ● ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   বুধবার ● ২৬ নভেম্বর ২০২৫
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

নিয়ম ভেঙে নিয়োগ, অনিয়মেই বাড়লো মেয়াদ

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার
নিয়ম ভেঙে নিয়োগ, অনিয়মেই বাড়লো মেয়াদ

রংপুর-৩ (সদর) আসনে বঞ্চিতদের প্রচারে বিব্রত বিএনপি, বিভক্তির সুবিধা পাচ্ছে জামায়াত

রংপুর-৩ (সদর) আসনে বঞ্চিতদের প্রচারে বিব্রত বিএনপি, বিভক্তির সুবিধা পাচ্ছে জামায়াত

রংপুরে মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে পুলিশ সদস্য জেল হাজতে

রংপুরে মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে পুলিশ সদস্য জেল হাজতে

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব

যে সিদ্ধান্ত জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছিল

বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, রাত ১২:০০

Advertisement

নিউজ ডেস্ক:  ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে সবচেয়ে বড় বিষয় ছিল ‘৯ দফা’ ঘোষণা বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক সিবগাতুল্লাহ সিবগা। তিনি বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থাকে (বাসস) দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা।

সিবগাতুল্লাহ সিবগা বলেন, ৯ দফা মূলত আমাদের পক্ষ থেকেই তৈরি করা হয়েছিল। নেট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পরদিনের কর্মসূচি কাউকে না কাউকে ঘোষণা করতে হতো। এমন পরিস্থিতিতে ইসলামী ছাত্রশিবিরের একটি গ্রুপ ৯ দফা প্রস্তুত করে, যা পরে আমরা চূড়ান্ত করি। আপনারা জানেন, ৯ দফা আব্দুল কাদেরের মাধ্যমে দেওয়া হয়। আমাদের একাধিক অপশন ছিল। কিন্তু আমাদের কাছে মনে হয়েছে, সে দিতে পারে। আন্দোলন-সংগ্রামের সময়টাতে আগে থেকেই তার সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। এজন্য তার মাধ্যমে সামনে নিয়ে আসা হয়েছে ৯ দফা। কিন্তু তার তো প্রত্যেকটা জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার সক্ষমতা ছিল না। সেজন্য আমরা প্রিন্ট করে অনেকগুলো মিডিয়া হাউজে পৌঁছে দেই। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকদের সহযোগিতা নিই। আমাদের ৯ দফা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অন্যতম বড় জায়গা ছিল আন্তর্জাতিক মিডিয়া। আব্দুল কাদেরকে মূলত সেইফ হোমে রাখা হয়েছিল, আমিই রেখেছিলাম। সেখান থেকে তার ৯ দফা ঘোষণার ভিডিও ধারণ করে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে পাঠানো হয়।

তিনি আরো বলেন, ওই সময়ে এভাবে প্রতিদিন কর্মসূচি দেওয়া এবং পরদিন কী করা হবে তা ঠিক করা হতো। নেট বন্ধ হওয়ার আগে বিষয়গুলো সমন্বয়করা দেখত। কিন্তু নেট বিচ্ছিন্ন হওয়ায় আন্দোলন এক প্রকার স্তিমিত হয়ে পড়েছিল। মানুষজন রাস্তায় শহীদ হচ্ছে, এ অবস্থায় পরদিনের কর্মসূচিটা আসলে কে দেবে? এই জায়গায় ইসলামী ছাত্রশিবির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ঢাকা শহরে কোথায় কোন জায়গায় কে আন্দোলন করছে, কিভাবে করছে, ঢাকা সিটির প্রবেশপথ থেকে শুরু করে অন্যান্য জায়গায় খবর ছড়িয়ে দেওয়া বা বার্তা পৌঁছানোর কাজটি আমাদের জনশক্তিই করেছে। এটি যা যুগান্তকারী পদক্ষেপ ছিল বলে মনে করি।

মন্তব্য করুন


Link copied