আর্কাইভ  শুক্রবার ● ১০ অক্টোবর ২০২৫ ● ২৫ আশ্বিন ১৪৩২
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ১০ অক্টোবর ২০২৫
শনিবার ভোরে দেশে ফিরছেন শহিদুল আলম

শনিবার ভোরে দেশে ফিরছেন শহিদুল আলম

বাংলাদেশে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের কোন পরিবেশ নেই

রংপুরে ডা. এ জেড এম জাহিদ
বাংলাদেশে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের কোন পরিবেশ নেই

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

ইসরায়েল থেকে তুরস্কে পৌঁছেছেন শহিদুল আলম

ইসরায়েল থেকে তুরস্কে পৌঁছেছেন শহিদুল আলম

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী কে এই মারিয়া কোরিনা

শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, দুপুর ০৪:৩৪

Advertisement

নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ভেনেজুয়েলার রাজনীতিবিদ মারিয়া কোরিনা মাশাদো।ভেনেজুয়েলায় গণতন্ত্র নিয়ে সংগ্রামের স্বীকৃতিস্বরুপ তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে নরওয়েজিয়ান পিস কমিটি।  

নোবেল বিজয়ী মারিয়া কোরিনা ভেনেজুয়েলার একজন রাজনীতিবিদ। নোবেল কমিটি বলছে, মারিয়া ভেনেজুয়েলার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের জন্য নিরলসভাবে কাজ করেছেন এবং একনায়কতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে শান্তিপূর্ণ উত্তরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি ভেনেজুয়েলার বিরোধী দলের নেতা এবং এর আগে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ভেনেজুয়েলার জাতীয় পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বর্তমানে মারিয়া ভেনেজুয়েলার বিরোধীদলের প্রধান ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত। ভেনেজুয়েলার নিকোলাস মাদুরো সরকার তার ওপর দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছে। গত বছর মারিয়া কোরিনাকে আত্মগোপনে থাকতে হয়েছিল। তার জীবনের হুমকি থাকা সত্ত্বেও তিনি সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন এবং লাখ লাখ মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছেন। দেশের সব বিরোধীদলকে এক করেছেন তিনি। কোনো সামরিক হুমকিকেও ভয় পাননি। গণতন্ত্রের জন্য শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানিয়ে গেছেন সবসময়।

২০০২ সালে ভোট পর্যবেক্ষণ সংস্থা সুমাতে-এর প্রতিষ্ঠাতা ও নেত্রী হিসেবে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন মারিয়া। ২০১৮ সালে বিবিসির ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় জায়গা পান তিনি। এ ছাড়া ২০২৫ সালে, টাইম ম্যাগাজিনও তাকে বিশ্বের ১০০ সর্বাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তির একজন হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।  

২০১২ ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন মারিয়া। তবে বিরোধীদলীয় প্রাইমারিতে হেনরিক ক্যাপ্রিলেস-এর কাছে হেরে যান তিনি। ২০১৪ ভেনেজুয়েলা বিক্ষোভের সময়, নিকোলাস মাদুরো সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সংগঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন মারিয়া। ২০১৯ সালে, ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট সংকটের মধ্যে তিনি তিনি দ্বিতীয়বারের মতো প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেন।  

২০২৪ সালের ১ আগস্ট মারিয়া দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এ একটি চিঠি প্রকাশ করেন, যাতে তিনি বলেন যে ‘নিকোলাস মাদুরোর একনায়কতন্ত্র থেকে আমার জীবন, আমার স্বাধীনতা এবং আমার সহদেশবাসীর স্বাধীনতার জন্য শঙ্কিত হয়ে আত্মগোপন করেছেন।

মন্তব্য করুন


Link copied