আর্কাইভ  শনিবার ● ২৩ আগস্ট ২০২৫ ● ৮ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   শনিবার ● ২৩ আগস্ট ২০২৫
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

♦ যোগাযোগ রাখছেন কেন্দ্রেও
♦ নির্বাচনে আগ্রহীরা ঘুরছেন এলাকায়
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

মা–বাবার সঙ্গে দুই ছেলের একসঙ্গে যাত্রা, একসঙ্গেই মৃত্যু

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনা
মা–বাবার সঙ্গে দুই ছেলের একসঙ্গে যাত্রা, একসঙ্গেই মৃত্যু

নারী কাণ্ডে চাকরি হারালেন বেরোবি সমন্বয়ক রহমত

নারী কাণ্ডে চাকরি হারালেন বেরোবি সমন্বয়ক রহমত

চীন যাচ্ছেন নাহিদসহ এনসিপির ৮ নেতা

চীন যাচ্ছেন নাহিদসহ এনসিপির ৮ নেতা

কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদার

মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, রাত ০৯:৩২

Advertisement Advertisement

নিউজ ডেস্ক : ভারতের কলকাতার কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারে প্রধান অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার ওরফে শিব শঙ্কর হালদার।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিট নাগাদ তিনি কলকাতার আলিপুরের প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে মুক্তি পান।

কারাগার থেকে বেরোনোর সময় পিকে হালদার বলেন, ‘আমি এখন কিছু বলব না। পরে বলবো।’

স্থানীয় গণমাধ্যমের কর্মীদের সামনে কার্যত হাত জোর করে পিকে জানান, আমি আমার আইনজীবীর সাথে কথা বলে পরে সবকিছু জানাবো। এরপর কারাগারের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সাদা উবের চেপে ওই স্থান পরিত্যাগ করেন। যদিও এই মুহূর্তে তিনি কোথায় যাচ্ছেন তা সাংবাদিকদের বলেননি পিকে।

এর আগে গত শুক্রবার পিকে হালদারের জামিন মঞ্জুর করে কলকাতার নগরদায়রা আদালত। সে ক্ষেত্রে শর্তসাপেক্ষে ১০ লাখ রুপির ব্যক্তিগত বন্ডে তাকে জামিন দেয় আদালত। সোমবার আদালতে সেই বন্ড জমা পড়ে। এরপর আদালত থেকে সেই কপি প্রেসিডেন্সি কারাগারে যাওয়ার পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি ছাড়া পান।

তবে পিকে হালদারের সাথেই ওই দিন জামিন পান তার অন্য দুই সহযোগী স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপন মিত্র এবং উত্তম মিস্ত্রি উত্তম মৈত্র।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পিকে হালদারের সাথে কারাগার থেকে মুক্তি পান উত্তম মৈত্র। তবে নথি ও বন্ড সংক্রান্ত জটিলতা থাকায় স্বপন মৈত্র কারাগার থেকে মুক্তি পাননি। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ৯ জানুয়ারি।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের রাজারহাটের বৈদিক ভিলেজ, বোর্ড হাউস ১৫, গ্রিনটেক সিটি, অশোকনগর, কালনা সহ একাধিক জায়গায় অভিযান চালিয়ে এই ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা 'এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট' (ইডি) এর কর্মকর্তারা। পরবর্তীতে কলকাতার নগর দায়রা আদালতে পিকে হালদারসহ ছয় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার পাচার সংক্রান্ত আইন-২০০২ মামলার দায়ের করা হয়।

মন্তব্য করুন


Link copied