আর্কাইভ  রবিবার ● ২৪ আগস্ট ২০২৫ ● ৯ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   রবিবার ● ২৪ আগস্ট ২০২৫
জয়ের জটিল সমীকরণ

জয়ের জটিল সমীকরণ

হাসিনার মামলায় ১৬ চানখাঁরপুল মামলায় ৮ জনের সাক্ষ্য শেষ

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধ
সীমাহীন বর্বরতা
হাসিনার মামলায় ১৬ চানখাঁরপুল মামলায় ৮ জনের সাক্ষ্য শেষ

ছুটিতে পাঠানো সেই ১২ বিচারপতি কোথায়?

ছুটিতে পাঠানো সেই ১২ বিচারপতি কোথায়?

হাসিনার পলায়ন উদযাপনের জনস্রোতে কেন এত গুলি, কেন এতো আক্রোশ

হাসিনার পলায়ন উদযাপনের জনস্রোতে কেন এত গুলি, কেন এতো আক্রোশ

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪, দুপুর ০৩:০৭

Advertisement Advertisement

 স্বাধীনতা অর্জনে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দলমত নির্বিশেষে তাদের সব সময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ‘প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ ২০২৪-২৫’ এর নির্বাচিত ফেলোদের অ্যাওয়ার্ড দেওয়া অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, সবচেয়ে বড় কথা, যারা বীর মুক্তিযোদ্ধা; এটা মাথায় রাখতে হবে জাতির পিতা যে আহ্বান করেছিলেন, যার যা কিছু আছে শত্রুর মোকাবিলায় করতে হবে। নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে পরিবার-সংসার, বাবা-মা সবকিছু ছেড়ে দিয়ে তারা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল যার যা কিছু আছে তাই নিয়েই। তাদের এ আত্মত্যাগের মধ্য দিয়েই আমাদের বিজয় অর্জিত হয়েছে। কাজেই তাদের সব সময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি জানি, এর অনেকেরই (মুক্তিযোদ্ধা) হয়তো আমাদের দলের সমর্থন নেই, অন্য জায়গায় চলে গেছেন বা অনেকের অনেক কিছু থাকতে পারে। যে যেখানেই যাক, সেটা আমার কাছে বিবেচ্য বিষয় নয়। আমার কাছে বিবেচ্য যে, তারা তাদের সর্বস্ব ত্যাগ করে, নিজের জীবন দিয়ে, রক্ত দিয়ে এবং অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করে এ দেশকে স্বাধীন করে বিজয় এনে দিয়েছেন। শত্রুকে পরাজিত করে বিজয় এনে দিয়েছেন। কাজেই সেক্ষেত্রে আমি মনে করি, তাদের সম্মানটা সর্বোচ্চ থাকবে।

তিনি আরও বলেন, আমার মতামতের সঙ্গে নাও থাকতে পারে, আমার দলে নাও থাকতে পারে কিন্তু তারপরও সে মুক্তিযোদ্ধা। আমার কাছে সবাই সম্মানিত। আর সেই সম্মানটা যুগ যুগ ধরে এ দেশের মানুষ তাদের দেবে সেটাই আমরা চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক সময় তারা (মুক্তিযোদ্ধারা) অবহেলিত ছিল। আমি আসার পর থেকে তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছি এবং গর্ব ভরে যেন তারা বলতে পারে যে আমি মুক্তিযোদ্ধা।

দেশে কেউ অবহেলিত থাকবে না মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা চেয়েছিলেন শোষণমুক্ত সমাজ গঠন করতে। চেয়েছিলেন ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত সমাজ গঠন করতে। সেই কথা মাথায় রেখেই আমাদের দেশের সর্বস্তরের মানুষ; কেউ অবহেলিত থাকবে না।

তিনি আরও বলেন, আমাদের এখানে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আছে, প্রতিবন্ধী আছে, অটিস্টিক আছে এবং তাদের সবার প্রতি যথেষ্ট সহানুভূতিশীল আমরা। তারা যেন সমাজের সব রকম সুযোগ-সুবিধা পায়, তারা যেন পিছিয়ে না পাড়ে সেদিকে আমরা বিশেষ নজর দিচ্ছি।  

মন্তব্য করুন


Link copied