আর্কাইভ  রবিবার ● ৫ অক্টোবর ২০২৫ ● ২০ আশ্বিন ১৪৩২
আর্কাইভ   রবিবার ● ৫ অক্টোবর ২০২৫
তারেক রহমান দেশে ফিরে ঘোষণা করবেন প্রার্থী তালিকা

বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
তারেক রহমান দেশে ফিরে ঘোষণা করবেন প্রার্থী তালিকা

আমেরিকায় চাঞ্চল্যকর ঘটনা ! আরাকান বাংলাদেশে যুক্ত হচ্ছে ?

মানচিত্রে বড় পরিবর্তন আসবে?
আমেরিকায় চাঞ্চল্যকর ঘটনা ! আরাকান বাংলাদেশে যুক্ত হচ্ছে ?

স্বর্ণের ভরি দুই লাখ ছুঁইছুঁই

স্বর্ণের ভরি দুই লাখ ছুঁইছুঁই

‘গাজার নৌ-বহর ও শহিদুল আলমের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে’

বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টা
‘গাজার নৌ-বহর ও শহিদুল আলমের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে’

রাষ্ট্রপতির সংলাপে যাবে না বিএনপি

বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২১, রাত ০৯:০৭

Advertisement

ডেস্ক: নির্বাচন কমিশন গঠনে (ইসি) রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে বিএনপি। দলের নীতি-নির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক হয় গত সোমবার। ওই বৈঠকে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আজ বুধবার এ ব্যাপারে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে দলের সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বিএনপি মনে করে, বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নির্বাচনকালীন সময়ের নিরপেক্ষ সরকার গঠন এবং নিরপেক্ষ প্রশাসনের সাংবিধানিক নিশ্চয়তা ব্যতীত নির্বাচন কমিশনের গঠন নিয়ে সংলাপ শুধু সময়ের অপচয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দলীয় সরকার বহাল রেখে নির্বাচন কমিশন কখনই স্বাধীনভাবে নিরপেক্ষ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে পারবে না।’

এতে আরও বলা হয়, ‘বিএনপি বিশ্বাস করে, নির্বাচনকালীন সময়ে নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকার ব্যতিরেখে সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কোনো কমিশনই করতে পারবে না। রাষ্ট্রপতি নিজেই বলেছেন, তার কোনো ক্ষমতা নেই পরিবর্তন করার। সেই কারণে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ কোনো ইতিবাচক ফলাফল আনতে পারবে না। বিএনপি অর্থহীন কোনো সংলাপে অংশগ্রহণ করবে না।’

বিএনপি জানায়, বিএনপি নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়া নিয়ে সুস্পষ্ট প্রস্তাব লিখিতভাবে রাষ্ট্রপতির নিকট পেশ করেছিল। কিন্তু সব উদ্যোগই ব্যর্থ হয়েছে নির্বাচনকালীন সময়ে আওয়ামী লীগের দলীয় সরকার ক্ষমতায় থাকার কারণে। রাষ্ট্রযন্ত্রকে বেআইনি ব্যবহার, নির্বাচন কমিশনের চরম ব্যর্থতা, অযোগ্যতার কারণে নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস হয়েছে। ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে। নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের দলীয় সংগঠনে পরিণত হয়েছে। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পর পর দুটো নির্বাচন কমিশনই চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে।

কে এম নূরুল হুদা নেতৃত্বাধীন ইসির মেয়াদশেষ হচ্ছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটি গঠন করতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ গত ২০ ডিসেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছেন।

মন্তব্য করুন


Link copied