আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ৭ অক্টোবর ২০২৫ ● ২২ আশ্বিন ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ৭ অক্টোবর ২০২৫
এআই-ভিত্তিক অপব্যবহার প্রতিরোধে কতটা প্রস্তুত ইসি?

এআই-ভিত্তিক অপব্যবহার প্রতিরোধে কতটা প্রস্তুত ইসি?

অপরাধের ‘স্বর্গরাজ্য’ মোহাম্মদপুর, ‘আস্তানা’ জেনেভা ক্যাম্প

অপরাধের ‘স্বর্গরাজ্য’ মোহাম্মদপুর, ‘আস্তানা’ জেনেভা ক্যাম্প

যেভাবে হত্যা করা হয় আবরার ফাহাদকে

আবরার হত্যার ছয় বছর
যেভাবে হত্যা করা হয় আবরার ফাহাদকে

‘আমাদের কি মরিয়া প্রমাণ করতে হবে আমরা অসুস্থ’

আদালতে দীপু মনি
‘আমাদের কি মরিয়া প্রমাণ করতে হবে আমরা অসুস্থ’

লালমনিরহাটে ফেসবুকে কলেজ শিক্ষকের বিতর্কিত পোষ্ট, ছাত্র জনতার আন্দোলনে আটক করলো পুলিশ

শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, রাত ১০:১২

Advertisement

লালমনিরহাট প্রতিনিধি।। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (ফেসবুকে) উস্কানিমূলক বিতর্কি পোস্ট করায় ছাত্র জনতার আন্দোলনে লালমনিরহাট সরকারি কলেজের দেব দুলাল গুহ দেব নামে এক শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ।

শনিবার ( ৮ ফেব্রুয়ারী) বিকেলে লালমনিরহাট সরকারি কলেজের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ওই শিক্ষককে  ছাত্র জনতা আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।

ওই শিক্ষককে গাড়ীতে তোলার সময় তার দিকে ডিম নিক্ষেপ করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র জনতা।

এসময় বৈষম্য বিরোধী শিক্ষার্থীরা জানান, শিক্ষক দেব দুলাল তার  ফেসবুক আইডিতে উস্কানি মূলক পোস্ট করেছেন। যা বর্তমান সরকারের সাথে সাংঘর্ষিক এবং কিছু পোস্ট ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করার মত। সে কারণে দুপুরের পর থেকে কলেজে অবস্থান নেন ছাত্র জনতা।

খবর পেয়ে, লালমনিরহাট সদর থানার ওসি ফোর্স নিয়ে কলেজে এসে তাকে জিজ্ঞাসা করার পর একটি কালো রং এর মাইক্রোবাসে উঠিয়ে তাকে দ্রুত সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয়। তাকে নিয়ে যাওয়ার পর বৈষম্য বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীরা কলেজ থেকে ওই বিতর্কিত শিক্ষককে অপসারণে দাবীতে বিক্ষোভ করেন। পরে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে গিয়ে অবস্থান নেন।

পরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলাম ও জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার বৈষম্য বিরোধী শিক্ষার্থীদের কাছে থেকে মৌখিকভাবে অভিযোগ শুনেন। অভিযোগ শুনে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার দুজনেই আশ্বাস দেন দেব দুলালের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমাণিত হলে দেশের প্রচলিত আইনে বিচার করা হবে। আর পরবর্তী সময় থেকে তিনি যেন আর লালমনিরহাট সরকারী কলেজে প্রবেশ করতে না পারেন সেই বিষয়েও আশ্বাস দেন। পরে বিক্ষুব্ধ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা শান্ত হন।

তবে তদন্ত না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করেননি সদর থানার ওসি মোহাম্মদ নুরনবী।

মন্তব্য করুন


Link copied