যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসের নতুন একটি ইলেকট্রিক বাইক প্রদর্শণ করা হয়েছে। এটা ঠিক বর্তমান দুনিয়ার মোটরসাইকেলের মতো দেখতে নয়, আবার বাইসাইকেলের মতো হালকাও নয়। তবে দাম এক্কেবারে বাংলাদেশি টাকায় সোজা ৩৩ লাখ।
আপনি যদি এই বাইকটি বাংলাদেশে আনতে চান, তাতে যে পরিমাণ খরচ হবে, তা দিয়ে আপনি একটি বিএমডাব্লিউ হয়তো কিনে ফেলতে পারবেন।
যাই হোক এবার এই বাইক সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক। কী কারণে এই ডাকাতিয়া দাম রাখা হয়েছে, তাও জেনে নেয়া যাক।
এটি তৈরি করা হয়েছে কার্বোন ফাইবার ফ্রেম ব্যবহার করে। আর এই উপকরণের দাম সাধারণ উপকরণের চেয়ে অনেক বেশি।
নোভাস নামের জার্মান একটি কোম্পানি এটি তৈরি করেছে। এর ওজন মাত্র ৩৮ কেজি।
যন্ত্রাংশ লুকানো আছে ওই ফ্রেমের ভেতরেই। বাইরে থেকে একেবারেই দেখা যাবে না। একবার চার্জ দিলেই একটানা চলবে ৯৬ কিলোমিটার। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ গতি হবে ৯৬ দশমিক ৫ কিলোমিটার।
বাইকটিতে কোন ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার নেই। স্মার্টফোনের সাহায্যেই এর নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। ডিজিটাল কি হিসেবেও স্মার্টফোনের ওপরই নির্ভর করতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসের নতুন একটি ইলেকট্রিক বাইক প্রদর্শণ করা হয়েছে। এটা ঠিক বর্তমান দুনিয়ার মোটরসাইকেলের মতো দেখতে নয়, আবার বাইসাইকেলের মতো হালকাও নয়। তবে দাম এক্কেবারে বাংলাদেশি টাকায় সোজা ৩৩ লাখ।
আপনি যদি এই বাইকটি বাংলাদেশে আনতে চান, তাতে যে পরিমাণ খরচ হবে, তা দিয়ে আপনি একটি বিএমডাব্লিউ হয়তো কিনে ফেলতে পারবেন।
যাই হোক এবার এই বাইক সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক। কী কারণে এই ডাকাতিয়া দাম রাখা হয়েছে, তাও জেনে নেয়া যাক।
এটি তৈরি করা হয়েছে কার্বোন ফাইবার ফ্রেম ব্যবহার করে। আর এই উপকরণের দাম সাধারণ উপকরণের চেয়ে অনেক বেশি।
নোভাস নামের জার্মান একটি কোম্পানি এটি তৈরি করেছে। এর ওজন মাত্র ৩৮ কেজি।
যন্ত্রাংশ লুকানো আছে ওই ফ্রেমের ভেতরেই। বাইরে থেকে একেবারেই দেখা যাবে না। একবার চার্জ দিলেই একটানা চলবে ৯৬ কিলোমিটার। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ গতি হবে ৯৬ দশমিক ৫ কিলোমিটার।
বাইকটিতে কোন ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার নেই। স্মার্টফোনের সাহায্যেই এর নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। ডিজিটাল কি হিসেবেও স্মার্টফোনের ওপরই নির্ভর করতে হবে।
