আর্কাইভ  সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫ ● ১০ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫
সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

► এক চুক্তি, চার সমঝোতা স্মারক ও এক কর্মসূচি সই
একাত্তর ইস্যু দুবার মীমাংসিত, বললেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

উল্টো বাড়ছে দিনদিন, চলছে শুধুই আলোচনায়
রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

দ্বিতীয় দিনের মত শাহবাগ অবরোধ করে রেখেছে জুলাই যোদ্ধারা

শুক্রবার, ১ আগস্ট ২০২৫, দুপুর ০১:৩৭

Advertisement Advertisement

নিউজ ডেস্ক: জুলাই ঘোষণাপত্র, জুলাই সনদ দ্রুত বাস্তবায়ন এবং তা স্থায়ী বিধানে যুক্ত করার দাবিতে টানা দুইদিন ধরে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করে রেখেছে জুলাই যোদ্ধারা। ‘জুলাইযোদ্ধা সংসদ’ নামে একটি প্ল্যাটফর্মের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টায় এ কর্মসূচি শুরু হয়। শুক্রবার (১ আগস্ট) প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (বেলা ১২টা) তারা সড়ক অবরোধ করে রেখেছে।

শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এ মোড় দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আশপাশের সব সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়। চরম ভোগান্তিতে পড়েন পথচারীরা। শাহবাগ মোড় অবরুদ্ধ থাকায় কাটাবন মোড়, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়, মৎস্যভবন মোড় ও শাহবাগ থানার সামনের সড়ক থেকেই যানবাহন অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেয়া হয়। গতকাল সন্ধ্যায় পুলিশ তাদের ব্যারিকেড সরাতে চাইলে অবরোধকারীদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা হয়। এ ছাড়া অনেকে মোটরসাইকেল নিয়ে এসে ফিরে যেতে বাধ্য হচ্ছিলেন, তাদের কেউ কেউ ক্ষোভ প্রকাশ করছিলেন।

সকাল থেকেই তারা ‘জুলাই সনদ দিতে হবে, দিতে হবে, দিতে হবে’ ,‘টালবাহানা, চলবে না চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

জুলাইযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক আরমান শাফিন বলেন, সরকার থেকে এ-সংক্রান্ত ইতিবাচক সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব। দেশের ৬৪ জেলা থেকে জুলাই শহিদ পরিবারের সদস্য এবং জুলাইযোদ্ধারা আমরা যার যার খাবার-দাবার নিয়ে এসে এখানে বসেছি, যতক্ষণ পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত না আসবে ততক্ষণ আমরা থাকব। 

অবরোধকারীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- জুলাই শহিদ ও জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি, শহিদ পরিবার ও আহতদের আজীবন সম্মান, চিকিৎসা, শিক্ষা ও কল্যাণের পূর্ণ নিশ্চয়তা প্রদান করা, শহিদ পরিবার ও আহতদের প্রতি দায়িত্ব গ্রহণ করা, আহতদের সকল চিকিৎসা, পুনর্বাসন, কর্মসংস্থান ও কল্যাণমূলক ব্যয় রাষ্ট্রকে বহন করা, আহত ও শহিদ পরিবারের জন্য আজীবন সম্মানজনক ভাতা নিশ্চিত করা, শহিদ পরিবার ও আহতদের জন্য বিশেষ আইনি সুরক্ষা ও সহায়তা কেন্দ্র গঠন করা, শহিদ ও আহতদের ওপর সংঘটিত দমন-পীড়নের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বিচারকার্য সম্পন্ন করা এবং একটি স্বাধীন সত্য ও ন্যায় কমিশন গঠন করা।

মন্তব্য করুন


Link copied