আর্কাইভ  শনিবার ● ২২ নভেম্বর ২০২৫ ● ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   শনিবার ● ২২ নভেম্বর ২০২৫
সেনাপ্রধানকে ‘সেনাবাহিনী পদক’ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

সেনাপ্রধানকে ‘সেনাবাহিনী পদক’ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

যে কারণে কিছু মানুষ ভূমিকম্প টের পান না

যে কারণে কিছু মানুষ ভূমিকম্প টের পান না

মায়ের সঙ্গে বাজারে গিয়ে ভূমিকম্পে প্রাণ গেল মেডিকেল শিক্ষার্থী রাফিউলের

মায়ের সঙ্গে বাজারে গিয়ে ভূমিকম্পে প্রাণ গেল মেডিকেল শিক্ষার্থী রাফিউলের

যার মাথায় উঠলো মিস ইউনিভার্সের মুকুট

যার মাথায় উঠলো মিস ইউনিভার্সের মুকুট

স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে

বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, রাত ০৮:৩৯

Advertisement

ডেস্ক: দুর্নীতি মামলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) মো. ফজলুল হককে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন। 

এর আগে আসামির আইনজীবীরা জামিন আবেদন করেন।  এসময় দুদকের আইনজীবী রফিকুর ইসলাম জুয়েল জামিনের বিরোধিতা করেন। শুনানি শেষে আসামির জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। 

জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে বজলুল হক এম. এল. এস. এস. পদে রংপুর মেডিকেল কলেজে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ২০০৪ সালে অফিস সহকারী কাম মুদ্রাক্ষরিক, ২০০৯ সালে স্টোর কিপার ও ২০১২ সালে প্রধান (চ:দা:) হিসেবে পরিচালক (সাস্থ) এর দপ্তর রংপুর বিভাগে কর্মরত রয়েছে। পরবর্তীতে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলে অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন’২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় তার বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আতাউর রহমান সরকার বাদী হয়ে সংস্থাটির সমন্বিত জেলা কার্যাল ঢাকা-১-এ  মামলাটি দায়ের করেন। 

মামলা সূত্রে জানা গেছে, দুই কোটি ৪০ লাখ ১৩ হাজার ২৯৪ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন। অভিযোগের সত্যতার ভিত্তি পাওয়ায় দুদক তার সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ জারি করে। পরে ২০১৯ সালের ৩০ জুন তার নামীয় সম্পদ বিবরণী দুর্নীতি দমন কমিশনে দাখিল করেন। দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণী অনুসন্ধানকালে ফজলুল হকের নিজ মালিকানায় রংপুর জেলার সদর উপজেলাধীন দেওডোবা মৌজায় ১টি বিল্ডিং ও ১টি টিনসেড বাড়ি, রংপুর সদর উপজেলাধীন দেওডোবা বানিয়াপাড়া, মলাখাওয়ার পাথার, আলমনগর, দর্শনা, ফতেপুর ও পাইকার পাড়া এলাকায় প্রায় চার একর জমি ও, কুড়িগ্রাম জেলার কাশিপুর ইউনিয়নে জমিসহ স্থাবর সম্পদ এবং আসবাবপত্র ও ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পায় দুদক। এরমধ্যে ২ কোটি ৪০ লাখ ১৩ হাজার ২৯৪ টাকার সম্পদ অর্জনের স্বপক্ষে আয়ের বৈধ কোন উৎস সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে দেখাতে পারেননি ফজলুল হক।

মন্তব্য করুন


Link copied