আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ৮ জুলাই ২০২৫ ● ২৪ আষাঢ় ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ৮ জুলাই ২০২৫
এখনও শহীদ মীর মুগ্ধকে অজান্তে খুঁজে ফেরে তার পরিবার

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
এখনও শহীদ মীর মুগ্ধকে অজান্তে খুঁজে ফেরে তার পরিবার

রংপুরের  প্রিয় সহ জুলাই আন্দোলনে নিহত ৬ সাংবাদিক: কেমন আছে তাদের পরিবার

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
রংপুরের প্রিয় সহ জুলাই আন্দোলনে নিহত ৬ সাংবাদিক: কেমন আছে তাদের পরিবার

রংপুরে তিনজন সহ গেজেটে নাম নেই ২৩ জুলাই শহীদের, অন্তর্ভুক্তির অপেক্ষায় পরিবার

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
রংপুরে তিনজন সহ গেজেটে নাম নেই ২৩ জুলাই শহীদের, অন্তর্ভুক্তির অপেক্ষায় পরিবার

মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস পালনের আহ্বান

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস পালনের আহ্বান

বন্ধ হতে পারে সরকারি নতুন ৬ মেডিকেল কলেজ

রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, দুপুর ১১:৪২

Advertisement

নিউজ ডেস্ক: বন্ধ হতে পারে সরকারি নতুন ছয় মেডিকেল কলেজ। মানের ঘাটতি থাকায় এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারে সরকার। শিক্ষার্থীদের পাঠানো হবে নিকটবর্তী মেডিকেল কলেজে। দক্ষ চিকিৎসক তৈরিতে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।

নেই অবকাঠামো ও জনবল। এর পরও ২০১৮ সালে অনুমোদন পায় নেত্রকোণা মেডিকেল কলেজ। পরের বছর সদর হাসপাতালের কয়েকটি কক্ষে শুরু হয় ক্লাস। এখনও চলছে জোড়াতালি দিয়েই। এর পরও গত বছর আসন সংখ্যা ৫০ থেকে ৭০ করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীরা বলছেন, নেত্রকোণা মেডিকেল কলেজে নেই রেজিস্ট্রার বা সাব-রেজিস্ট্রার। সেই সঙ্গে রয়েছে শিক্ষক সংকট। খণ্ডকালীন শিক্ষকেরা এসে এখানে ক্লাস নিচ্ছেন। এ ছাড়া কলেজের গবেষণাগারে নেই পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি। এ কারণে বইয়ের ওপরই নির্ভরশীলতা থাকতে হচ্ছে। কোনো কিছুই হাতে-কলমে শিখতে পারছে না শিক্ষার্থীরা।

চাঁদপুর মেডিকেলের জমি অধিগ্রহণই শেষ হয়নি। কিন্তু কলেজ চলছে ছয় বছর ধরে। সদর হাসপাতালের মাত্র আটটি কক্ষেই চলছে এই কলেজ।

শিক্ষার্থীরা বলছেন, স্থায়ী ক্যাম্পাস না থাকার কারণে শিক্ষার্থীদের জায়গার সংকুলান হয় না। এক ব্যাচের ক্লাস চলাকালীন অন্য ব্যাচ দাঁড়িয়ে থাকে। এ ছাড়া এ কলেজের নেই কোনো নিজস্ব হোস্টেল। একটা ভবন ভাড়া নিয়ে সেখানে শিক্ষার্থীদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

এ ছাড়া নওগাঁ, নীলফামারী, মাগুরা ও হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজের অবস্থাও একই। ছয়টি মেডিকেলই তৈরি হয়েছে কোনো পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি ছাড়া। এর পেছনে ছিল আওয়ামী লীগ আমলের প্রভাবশালী মন্ত্রী এমপি ও আমলা।

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নাজমুল হোসেন বলেন, ‘এই ছয় মেডিকেল কলেজের কোনোটিতেই নেই স্থায়ী ক্যাম্পাস। সদর হাসপাতাল বা ভাড়া ভবনে চলছে ক্লাস। নেই মানসম্মত ল্যাব। জনবল অনুমোদন না হওয়ায় অন্য কলেজ থেকে শিক্ষক এনে চলে পাঠদান। এত সংকটের ভেতরেও বাড়ানো হয় আসন সংখ্যা। এ অবস্থায় ছয় কলেজ নিয়ে নতুন করে ভাবছে সরকার।’

স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, রাজনৈতিক বিবেচনা এবং পরিকল্পনা-প্রস্তুতি ছাড়া আর কোনো মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হবে না।

মন্তব্য করুন


Link copied