আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ৭ অক্টোবর ২০২৫ ● ২২ আশ্বিন ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ৭ অক্টোবর ২০২৫
সংসদে নারীদের জন্য আলাদা ৩০০ আসনের প্রস্তাব

সংসদে নারীদের জন্য আলাদা ৩০০ আসনের প্রস্তাব

স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড, বেড়েছে রুপার দামও

স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড, বেড়েছে রুপার দামও

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন আগামী ২০ ডিসেম্বর

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন আগামী ২০ ডিসেম্বর

ইউনেস্কোর সাধারণ পরিষদের সভাপতি হলো বাংলাদেশ

ইউনেস্কোর সাধারণ পরিষদের সভাপতি হলো বাংলাদেশ

যদি রাজনীতিবিদরাই সংস্কার করেন, তাহলে ৫৩ বছর তারা কী করেছেন: রিজওয়ানা

শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, বিকাল ০৭:৪০

Advertisement

নিউজ ডেস্ক: রাজনীতিবিদরা প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। 

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর গুলশানে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ব্যক্তিগত গাড়িচালকদের পুনপ্রশিক্ষণ বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।  

সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, 'যদি রাজনীতিবিদরাই সংস্কার করতে পারেন, তাহলে গত ৫৩ বছর তারা কী করেছেন? রাজনীতিবিদদের ব্যর্থতার কারণেই আমাদের দায়িত্ব নিতে হয়েছে। সংস্কারের কাজ শেষ হলে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন।' 

উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ছাত্র জনতার আন্দোলনের ফলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয়। সরকার ঘোষণা দেয় যে, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। তবে এখনো কোনো নির্দিষ্ট দিনক্ষণ উল্লেখ করা হয়নি।  

অন্যদিকে, বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল দাবি করছে, দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ করে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। লন্ডন সফর শেষে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, 'ন্যূনতম সংস্কার করে নির্বাচন দিন। দেশের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় নির্বাচিত সরকার।'  

অনুষ্ঠানে পরিবেশ উপদেষ্টা রিজওয়ানা ডিসেম্বরের মধ্যেই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ বিধিমালাকে আইনে রূপান্তর করে গেজেট প্রকাশের ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, 'এই আইনের মাধ্যমে পুলিশকে ক্ষমতা দেওয়া হবে। সচিবালয়ে হর্নের শব্দে কাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। ঢাকার পরিবেশ নরকে পরিণত হচ্ছে।'  

তিনি আরও বলেন, 'বিদেশে হর্ন বাজানো মানে গালি দেওয়া। রাজধানীতে যতগুলো সোসাইটি আছে, তাদের পর্যায়ক্রমে এই প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে। শব্দদূষণের কারণে মানুষ মানসিকভাবে অস্থির হয়ে যাচ্ছে। এটি অস্থির একটি প্রজন্ম তৈরি করছে।'

মন্তব্য করুন


Link copied