আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ৯ অক্টোবর ২০২৫ ● ২৪ আশ্বিন ১৪৩২
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ৯ অক্টোবর ২০২৫
রংপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ হচ্ছে

রংপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ হচ্ছে

পাঁচ বেসরকারি ব্যাংক একীভূত করার প্রস্তাব অনুমোদন

পাঁচ বেসরকারি ব্যাংক একীভূত করার প্রস্তাব অনুমোদন

১১ অধ্যাদেশ ও ৩ প্রস্তাব অনুমোদন দিলো উপদেষ্টা পরিষদ

১১ অধ্যাদেশ ও ৩ প্রস্তাব অনুমোদন দিলো উপদেষ্টা পরিষদ

হত্যার পর মা-বাবাকে ঘরের ভেতরে পুঁতে রাখেন ছেলে

হত্যার পর মা-বাবাকে ঘরের ভেতরে পুঁতে রাখেন ছেলে

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট ২০২৫, রাত ১০:৪৬

Advertisement

নিউজ ডেস্ক: বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় ট্রাইব্যুনালে নয়, আইন মন্ত্রণালয়ে লেখা হয়েছিল বলে অভিযোগ করেছেন তার ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে সাকা চৌধুরীর বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন তিনি।

হুম্মাম জানান, শেখ হাসিনার লক্ষ্য ছিল তার বিরোধীদের সরিয়ে দেওয়া। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তার আক্রোশের শিকার। গুম, খুন, হত্যা করে টিকে থাকাই ছিল হাসিনার উদ্দেশ্য।

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষে সাক্ষী দেওয়ার জন্য বিদেশ থেকে চারজন আসতে চেয়েছিলেন, কিন্তু পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ষড়যন্ত্র করে তাদের দেশে আসতে বাধা দিয়েছিল বলেও জানান হুম্মাম কাদের চৌধুরী।

এ বিষয়ে আগামী রোববার পরিবারের পক্ষ থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।

হুম্মাম কাদের চৌধুরী আরও বলেন, ‘মুনীব আরজমন্দ খান, অ্যাম্বার হারুন সাইগল, ইসহাক খান খাকওয়ানি এবং রিয়াজ আহমেদ নূন—এই চারজন ১৯৭১ সালে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের বাবার সহপাঠী ছিলেন। তারা প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী ছিলেন। যদি তাদের বাংলাদেশে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হতো এবং তারা সাক্ষ্য দিতে পারতেন, তাহলে তারা বাবাকে নির্দোষ প্রমাণ করতে পারতেন। ’

একাধিকবার ট্রাইব্যুনালে এবং সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করার পরও তাদের দেশে প্রবেশের অনুমুতি দেওয়া হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এমনকি আমরা আমাদের বাবাকে হত্যা করার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত তাদের আনতে শেষ চেষ্টা করেছি। ’

সালাউদ্দিন কাদেরের বিরুদ্ধে যারা সাক্ষী দিয়েছেন, তাদের ওপর মব জাস্টিস না করার আহ্বান জানিয়ে হুম্মাম কাদের চৌধুরী বলেন, ‘কক্সবাজারে আমার বাবার বিরুদ্ধে সাক্ষী দেওয়া একজনকে মারধর করার ঘটনা ঘটেছে। এটি যেন আর না করা হয়। তারাও বাংলাদেশের নাগরিক, তাদেরও অধিকার আছে বাঁচার। ’

মন্তব্য করুন


Link copied