আর্কাইভ  শনিবার ● ২২ নভেম্বর ২০২৫ ● ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   শনিবার ● ২২ নভেম্বর ২০২৫
সেনাপ্রধানকে ‘সেনাবাহিনী পদক’ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

সেনাপ্রধানকে ‘সেনাবাহিনী পদক’ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

যে কারণে কিছু মানুষ ভূমিকম্প টের পান না

যে কারণে কিছু মানুষ ভূমিকম্প টের পান না

মায়ের সঙ্গে বাজারে গিয়ে ভূমিকম্পে প্রাণ গেল মেডিকেল শিক্ষার্থী রাফিউলের

মায়ের সঙ্গে বাজারে গিয়ে ভূমিকম্পে প্রাণ গেল মেডিকেল শিক্ষার্থী রাফিউলের

যার মাথায় উঠলো মিস ইউনিভার্সের মুকুট

যার মাথায় উঠলো মিস ইউনিভার্সের মুকুট

আমি রাতে মোবাইল বন্ধ রাখতে বাধ্য হই, প্রচুর নোংরা কল আসে : সায়মা ফেরদৌস

শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, বিকাল ০৫:১৭

Advertisement

নিউজ ডেস্ক: ব্যাশিং কালচার রাজনীতি ও সমাজে এই জেনারেশনে একটি ব্যাড কালচার বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক ব্যবসায় বিভাগের অধ্যাপক ড. চৌধুরী সায়মা ফেরদৌস। সম্প্রতি এক গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

সায়মা ফেরদৌস বলেন, 'তীর্যক মন্তব্যে একে অপরকে ঘায়েল করার যে প্রবণতা তৈরি হয়েছে এটি খারাপ। এটি অসভ্য মানুষের লক্ষণ।

দুঃখজনক হলেও সত্য, সমাজের বিভিন্ন গোষ্ঠী থেকে এই ব্যাশিং কালচার প্রমোট করা হয়।'

তিনি আরো বলেন, 'কখনও কখনও মেনে নেওয়া মানে হেরে যাওয়া নয়। যুক্তিতে হেরে যাওয়াটাও একটি গ্রোথ। আমার কাছে যুক্তি না থাকলে আমি পড়াশোনা করে এসে যুক্তি দিব।

হেরে কেউ যাবো না, এই চিন্তা খুব খারাপ। আমারা যুক্তি-তর্ক করবো, সঙ্গে সঙ্গে একে অপরকে সম্মান করব, সিনিয়র-জুনিয়রের মধ্যে সম্মান থাকবে।'

নিজেকে একজন প্রতিবাদী মানুষ হিসেবে পরিচয় করিয়ে তিনি বলেন, 'আমি ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের সম্পূর্ণ বিপক্ষে। তার মানে তো এই না যে, যে যা খুশি বলে যাবে।

আমি এখন রাতে মোবাইল বন্ধ রাখতে বাধ্য হই। রাত ১২টার পর শুরু হয় নোংরা কলস, প্রাঙ্ক কলস। শিক্ষক হিসেবে অর্জিত সম্মানটুকু নিয়েও হেনস্তা করছে।'

কেউ যদি আওয়াজ তোলে এবং তার বিরুদ্ধে যদি এই ধরনের হেনস্তার ঘটনা হয়, তাহলে রাষ্ট্রের ভূমিকা কী হবে? নাগরিক সমাজের কাছে এমন প্রশ্ন রাখেন অধ্যাপক সায়মা ফেরদৌস।

তিনি বলেন, 'এখনও নারীদের রাজনীতিতে আসতে হলে গায়ের চামড়া মোটা করতে হচ্ছে। এটা কোনো সমাধান হতে পারে না। রাজনীতিতে প্রমিজিং অনেক মানুষ ছিল কিন্তু তারা এখন ঝড়ে পড়েছে।'

মন্তব্য করুন


Link copied