আর্কাইভ  বুধবার ● ২২ অক্টোবর ২০২৫ ● ৭ কার্তিক ১৪৩২
আর্কাইভ   বুধবার ● ২২ অক্টোবর ২০২৫
উপদেষ্টা পরিষদে কারা কোন দল সংশ্লিষ্ট, প্রধান উপদেষ্টাকে জানিয়েছি: নাহিদ

উপদেষ্টা পরিষদে কারা কোন দল সংশ্লিষ্ট, প্রধান উপদেষ্টাকে জানিয়েছি: নাহিদ

জেমসের তৃতীয় স্ত্রী কে এই নামিয়া আমিন

জেমসের তৃতীয় স্ত্রী কে এই নামিয়া আমিন

রাজনৈতিক প্রভাব নেই, তবে পথটা অত সহজ নয়

রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী
রাজনৈতিক প্রভাব নেই, তবে পথটা অত সহজ নয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ শেখ হাসিনার মামলায় রায়ের দিন ধার্য হতে পারে বৃহস্পতিবার

মানবতাবিরোধী অপরাধ শেখ হাসিনার মামলায় রায়ের দিন ধার্য হতে পারে বৃহস্পতিবার

স্বীকৃতি পেল রাজশাহীর ফজলি আম

বুধবার, ২৭ অক্টোবর ২০২১, সকাল ০৯:১৩

Advertisement

রাজশাহী: রাজশাহী অঞ্চলের মহারাজ ফজলি আম ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে। এই আম বেশ বড়, লম্বা চ্যাপ্টা আকারের হয়ে থাকে। জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃত পাওয়ার মধ্য দিয়ে রাজশাহীর ফজলি আম এখন দেশের সম্পদ। এ অবস্থায় আন্তর্জাতিক বাজারে সুস্বাদু এই আম রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
রাজশাহীর ৯টি উপজেলায় মহারাজ ও সুরমা ফজলির বাগান রয়েছে। এর মধ্যে বাঘা উপজেলার মহারাজ ফজলি আম খুবই পরিচিত। প্রায় ২০০ বছর আগে কলকাতার বাজারে এই আম বাঘা ফজলি হিসেবে বেশ পরিচিত ছিল। সম্প্রতি ফল গবেষণা কেন্দ্রের আবেদনের প্রেক্ষিতে ফজলি আমের ভৌগোলিক নির্দেশক নাম ‘রাজশাহীর ফজলি আম’ হিসেবে স্বীকৃতি পেল।

গত ৬ অক্টোবর শিল্প মন্ত্রণালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব পেটেন্ট, ডিজাইন অ্যান্ড ট্রেডমার্ক তাদের ‘দ্য জিওগ্রাফিক্যাল আইডেন্টিকেশনের’ ১০ নম্বর জার্নালে এটি প্রকাশিত হয়েছে। ফলে সুস্বাদু এই আম জিআই পণ্য হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি পেল।


এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী ফল গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. আলিম উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সচিব গোলাম জাকির হোসেন জানান, ব্র্যান্ডিংয়ের কারণে এখন আন্তর্জাতিক বাজারে ফজলি আমের চাহিদা বাড়বে। ফলে আম রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব।


এতে আগামীতে ফজলি আমের বাগানের পরিধি বাড়ার পাশাপাশি আমের ন্যায্যমূল্য পাবেন বাগান মালিকরা। এমনটাই মনে করেন রাজশাহী ফল গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. আলিম উদ্দিন।


২০১৭ সালের ৯ মার্চ রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্র মহারাজ ফজলি আম জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির জন্য আবেদন করে। আর ২০২১ সালের ৬ অক্টোবর তা গৃহীত হয়।

মন্তব্য করুন


Link copied