আর্কাইভ  শনিবার ● ৫ জুলাই ২০২৫ ● ২১ আষাঢ় ১৪৩২
আর্কাইভ   শনিবার ● ৫ জুলাই ২০২৫
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে তরুণদের ‘আইডিয়া প্রতিযোগিতা’

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে তরুণদের ‘আইডিয়া প্রতিযোগিতা’

শিল্পী দেবাশিস চক্রবর্তীর তুলিতে ফুটে উঠবে জুলাইয়ের অনিবার্যতা: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

শিল্পী দেবাশিস চক্রবর্তীর তুলিতে ফুটে উঠবে জুলাইয়ের অনিবার্যতা: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

জুলাই যোদ্ধার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের ভুয়া ভিডিও শনাক্ত: বাংলাফ্যাক্ট

জুলাই যোদ্ধার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের ভুয়া ভিডিও শনাক্ত: বাংলাফ্যাক্ট

গণঅভ্যুত্থানে হত্যা ও হামলার বিচার চাইলেন জুলাই যোদ্ধারা

গণঅভ্যুত্থানে হত্যা ও হামলার বিচার চাইলেন জুলাই যোদ্ধারা

সাবেক সিইসি শামসুল হুদা মারা গেছেন

শনিবার, ৫ জুলাই ২০২৫, দুপুর ০২:২৮

Ad

নিউজ ডেস্ক: নবম সংসদ নির্বাচনে নেতৃত্ব দেওয়া সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

শনিবার সকাল ৯টায় গুলশানে বাসভবনে তার মৃত্যু হয় জানিয়েছেন তার শ্যালক আশফাক কাদেরী।

তিনি বলেন, “আমার ভগ্নিপতি সকাল ৯টায় বাসায় মারা যান। পরে তাকে ইউনাইটেড হাসপাতালে আনা হলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।”

ইউনাইটেড হাসপাতালের কমিউনিকেশন অ্যান্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট কর্মকর্তা চিকিৎসক ফজলে রাব্বি খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সকাল ১০টার দিকে এ টি এম শামসুল হুদাকে আমাদের হাসপাতালে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়।”

শামসুল হুদা স্ত্রী ও মেয়ে রেখে গেছেন। তার মেয়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরার পর জানাজা ও দাফন কাজ সম্পন্ন করা হবে বলে জানিয়েছেন আশফাক কাদেরী। তিনি জানান, শামসুল হুদার মৃতদেহ ইউনাইটেড হাসপাতালে রাখা হয়েছে।

ফখরুদ্দীন আহমদ নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সাবেক আমলা এটিএম শামসুল হুদা সিইসির দায়িত্ব নিয়েছিলেন ২০০৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি। তিনি কাজ করেছেন ২০১২ সাল পর্যন্ত। কমিশনার হিসেবে তার সঙ্গী হন মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন ও এম সাখাওয়াত হোসেন।

ভোটের আগে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন হয় ওই কমিশনের সময়েই। সংলাপ করে নির্বাচনী আইন সংস্কার করা হয়। চালু হয় রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের নিয়ম ও ইভিএম।

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন করে শামসুল হুদার কমিশন। ৮৭ শতাংশের বেশি ভোটারের উপস্থিতিতে সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৩০, বিএনপি ৩০ ও জাতীয় পার্টি ২৭ আসন পায়।

বিএনপি বরাবরই ওই ইসির সমালোচনায় মুখর ছিল।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার বিলোপ ঘটে। সংবিধানে যোগ হয় ৫ সদস্যের ইসির গঠনের নিয়ম।

মন্তব্য করুন


Link copied