আর্কাইভ  শুক্রবার ● ১০ অক্টোবর ২০২৫ ● ২৫ আশ্বিন ১৪৩২
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ১০ অক্টোবর ২০২৫
রংপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ হচ্ছে

রংপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ হচ্ছে

পাঁচ বেসরকারি ব্যাংক একীভূত করার প্রস্তাব অনুমোদন

পাঁচ বেসরকারি ব্যাংক একীভূত করার প্রস্তাব অনুমোদন

১১ অধ্যাদেশ ও ৩ প্রস্তাব অনুমোদন দিলো উপদেষ্টা পরিষদ

১১ অধ্যাদেশ ও ৩ প্রস্তাব অনুমোদন দিলো উপদেষ্টা পরিষদ

হত্যার পর মা-বাবাকে ঘরের ভেতরে পুঁতে রাখেন ছেলে

হত্যার পর মা-বাবাকে ঘরের ভেতরে পুঁতে রাখেন ছেলে

কুয়াশা মুড়িয়ে শীত নেমেছে পঞ্চগড়ে

শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪, বিকাল ০৭:৪৫

Advertisement

নিউজ ডেস্ক: ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের পথঘাট প্রকৃতি ও জনপদ। সেই সঙ্গে বেড়েছে শীতের তীব্রতা।

পঞ্চগড়ের প্রথম শ্রেণীর তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সহকারী কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ জানান, শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।

শুক্রবার সকালে ঘন কুয়াশার কারণে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। বেলা ১২টার পর একট সূর্যের আলো দেখা গেলেও আকাশ মেঘলা ও কুয়াশার চাদরে ঢাকা ছিল।

কুয়াশা ও শীতের কারণে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষরা বিপাকে পড়েছেন। তারা সময়মতো কাজে যেতে পারছেন না বলে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।

সুমন নামে এক মোটর সাইকেল চালক বলেন, “কয়েকদিনের তুলনায় খুব কুয়াশা পড়েছে। সকাল সাড়ে ৯ টার সময় মোটরসাইকেল নিয়ে বের হয়েছি, তারপরেও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।”

স্থানীয়রা বলছেন, সন্ধ্যার পর থেকেই শুরু হয় ঠান্ডা বাতাস। রাত বাড়তে থাকলে শীতের প্রকোপও বাড়ে। শীত নিবারণে লেপ, কম্বল ও কাঁথা নিতে হচ্ছে রাতে। তবে সকাল ৯টার পর থেকে ঠান্ডার প্রকোপ কমতে শুরু করে।

দিনে-রাতে দুই রকম আবহাওয়ার কারণে প্রায় ঘরে ঘরে জ্বর-সর্দি, কাশিও শ্বাসকষ্টে ভুগছে মানুষ। পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালসহ জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে রোগীর সংখ্যা।

পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে কথা হয় টুনিরহাট এলাকা থেকে আসা আরফিনা আক্তারের সঙ্গে। তিনি বলেন, “আমার বাচ্চার গত কয়েকদিন ধরে জ্বর, পাতলা পায়খানা ও বমি। বাইরে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ না হওয়ায় বাবুকে হাসপাতালে ভর্তি করেছি।”

এদিকে আগামী কয়েকদিনের মধ্যে পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে আবহাওয়া কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ জানিয়েছেন।

মন্তব্য করুন


Link copied