আর্কাইভ  সোমবার ● ৬ অক্টোবর ২০২৫ ● ২১ আশ্বিন ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ৬ অক্টোবর ২০২৫
কুড়িগ্রামে নদীতে ভেসে আসছে হাজার হাজার গাছের গুড়ি

কুড়িগ্রামে নদীতে ভেসে আসছে হাজার হাজার গাছের গুড়ি

ভারী বৃষ্টিতে আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে নেপাল-ভারতে নিহত ৬৭

ভারী বৃষ্টিতে আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে নেপাল-ভারতে নিহত ৬৭

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোটে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোটে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ

বিএনপির সঙ্গে গোয়েন লুইসের বৈঠক, নির্বাচন-রোহিঙ্গা বিষয়ে আলোচনা

বিএনপির সঙ্গে গোয়েন লুইসের বৈঠক, নির্বাচন-রোহিঙ্গা বিষয়ে আলোচনা

ভালো টিম না পেলে ম্যাচ জেতা যায় না : রাশেদ খান

শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, দুপুর ০৩:০৭

Advertisement

নিউজ ডেস্ক:  গণ-অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেছেন, ভালো টিম না পেলে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হওয়া যায়, কিন্তু ম্যাচ জেতা যায় না। ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের এই দুর্ভাগ্য যে তিনি নিজে ভালো খেলতেছেন, কিন্তু ম্যাচ জেতানোর প্লেয়ার পাচ্ছেন না। এ কারণে ১০ মাসেও কোনো সংস্কার হয়নি।

শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।

রাশেদ অভিযোগ করে বলেন, মূল ঝামেলা বেধেছে মানবিক করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে। এই দুটো বিদেশিদের দেওয়ার জন্য একমত হয়ে যান, উপদেষ্টা পরিষদ বাকবাকুম করতে থাকবে। প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে বিদেশনির্ভর এসব উপদেষ্টারা নিজেদের প্রভুদের দেওয়া ওয়াদা রক্ষা করতে চায়। মূলত এভাবে ইমোশনাল ব্ল্যাককমেইল করা হচ্ছে।

তিনি দাবি করেন, দেশের সিকিউরিটি থ্রেট তাদের কাছে মুখ্য বিষয় না, এনজিও চালিয়ে পয়সা কামানোই তাদের কাছে মুখ্য বিষয়। ১০ মাসেও সরকার যদি কোনো সংস্কার করতে না পারে, সেই ব্যর্থতা কার? সংস্কার কি কোনো পুঁথিগত আলাপ দিয়ে সম্ভব? এ জন্য দরকার সব দলের অংশগ্রহণে ঘন ঘন রাজনৈতিক সংলাপ। কিন্তু সেটি করা হয় না। এখনো পর্যন্ত দলগুলোকে নিয়ে একটেবিলে বসে মন খুলে কোনো আলোচনার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

নামেমাত্র ইস্যুভিত্তিক ২টা সংলাপ ডেকেছে, প্রতিটি দলের ১ জন করে ২-৩ মিনিট কথা বলার সুযোগ পেয়েছে। সেটাও আবার সংস্কারের জন্য সংলাপ নয়। 

রাশেদ বলেন, ১০ মাসেও যদি রাজনৈতিক দলগুলোর এক টেবিলে বসিয়ে সময় নিয়ে আলোচনা করার উদ্যোগ তারা না নেয়, ঐকমত্য কি আপনাআপনি হয়ে যাবে? সব কিছু আবেগ দিয়ে হয় না, বাস্তবায়নের জন্য যোগ্য লোকের প্রয়োজন হয়। ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের সবথেকে বড় দুর্বলতা তার সঙ্গে যোগ্য লোককে তিনি নেননি, ছাত্রদের পরামর্শে একদল অনভিজ্ঞ, বিতর্কিত দিয়ে তিনি উপদেষ্টা পরিষদ গঠনে সম্মতি দিয়েছেন। আর এ জন্যই সবচেয়ে বড় সমস্যাটা হচ্ছে যে ১০ মাসেও উপদেষ্টাদের কাজের সফলতা, রাষ্ট্র সংস্কারে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ, গণহত্যার বিচারে তৎপরতা পরিলক্ষিত হচ্ছে না।

এক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের পারফরম্যান্স, আন্তর্জাতিক ইমেজ দিয়ে সব কিছুর পরিবর্তন হবে না।

মন্তব্য করুন


Link copied