আর্কাইভ  রবিবার ● ৫ অক্টোবর ২০২৫ ● ২০ আশ্বিন ১৪৩২
আর্কাইভ   রবিবার ● ৫ অক্টোবর ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোটে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোটে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ

বিএনপির সঙ্গে গোয়েন লুইসের বৈঠক, নির্বাচন-রোহিঙ্গা বিষয়ে আলোচনা

বিএনপির সঙ্গে গোয়েন লুইসের বৈঠক, নির্বাচন-রোহিঙ্গা বিষয়ে আলোচনা

রংপুরে অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে ৩০ লাখ টিকা প্রয়োগের প্রস্তুতি শুরু

রংপুরে অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে ৩০ লাখ টিকা প্রয়োগের প্রস্তুতি শুরু

দিনাজপুরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে জখম করে নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

দিনাজপুরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে জখম করে নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

মেসির সপ্তম ব্যালন ডি’অর জয়

মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর ২০২১, সকাল ০৭:৪৭

Advertisement

ডেস্ক: সোমবার রাতে ফুটবলপ্রেমীদের চোখ ছিল ফ্রান্সে এক বর্ণিল সন্ধ্যায়। কে জিতবেন ব্যালন ডি’অর? নাম গিয়ে ঠেকেছিল মাত্র দুটিতে। বায়ার্ন মিউনিখের গোলমেশিন পোলিশ স্ট্রাইকার রবের্ত লেওয়ানডস্কি আর পিএসজির আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসি।

আর সেই যুদ্ধে লেওয়ানকে হারিয়ে সপ্তমবারের মতো ব্যালন ডি’অর জয় করলেন মেসি।

তালিকায় বায়ার্ন তারকা ছাড়াও আরও ছিলেন চেলসির ইতালিয়ান মিডফিল্ডার জর্জিনিও, রিয়াল মাদ্রিদের ফরাসি ফরোয়ার্ড করিম বেনজেমা ও চেলসির ফরাসি মিডফিল্ডার এনগোলো কন্তে। তবে মেসির নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন লেওয়ানডস্কি।

ভোটাভুটিতে লেওয়ানডস্কিকে হারিয়ে নিজের সর্বোচ্চসংখ্যক ব্যালন ডি’অর জয়ের রেকর্ডকে আরও এক ধাপ উঁচুতে নিয়ে গেলেন ৩৪ বছর বয়সি আর্জেন্টাইন তারকা।

২০২১ সালটা মেসির জন্য ঘটনাবহুল, স্মৃতিময়। উচ্ছ্বাস আর চাপা কষ্টের কান্না দুটোই রয়েছে এই বছরে। 

ধুঁকতে থাকা বার্সেলোনাকেও জিতিয়েছিলেন কোপা দেলরে শিরোপা, লা লিগায় করেছিলেন তৃতীয়ও।

এরপর দেশকে ২৮ বছরের শিরোপার খরা ঘোচান। এনে দেন কাঙিক্ষত কোপা আমেরিকা শিরোপা। ওই টুর্নামেন্টে ৪ গোল ও ৫ অ্যাসিস্ট করে হয়েছিলেন টুর্নামেন্টসেরাও।

এরপর আসে তার কান্নার দিন। ২১ বছরের সম্পর্ক শেষ করে বার্সেলোনা ছেড়ে কাঁদতে কাঁদতে পাড়ি জমান প্যারিসে। গায়ে চড়ান পিএসজির জার্সি। 

এর আগে ছয়বার ফ্রান্স ফুটবল ম্যাগাজিনের দেওয়া সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারটি উঠেছিল মেসির হাতে - ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৫ ও ২০১৯ সালে। এক বছর বিরতি দিয়ে আবারও জিতলেন এই ট্রফি।

প্রসঙ্গত, ১৯৫৬ সালে প্রথমবার চালু হয় ব্যালন ডি’অর। তখন কেবল ইউরোপের সেরা খেলোয়াড়কে দেওয়া হতো এই পুরস্কার। ১৯৯৫ সাল থেকে ইউরোপে খেলা বিশ্বের যেকোনো খেলোয়াড়ের জন্য পুরস্কারটি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ২০০৭ সাল থেকে সেটি দেওয়া হচ্ছে বিশ্বের যেকোনো জায়গায় খেলা ফুটবলারদের।

মন্তব্য করুন


Link copied