আর্কাইভ  সোমবার ● ১৩ অক্টোবর ২০২৫ ● ২৮ আশ্বিন ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ১৩ অক্টোবর ২০২৫
জিম্মিরা মুক্ত হওয়ামাত্রই গাজার সুড়ঙ্গগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা ইসরাইলের

জিম্মিরা মুক্ত হওয়ামাত্রই গাজার সুড়ঙ্গগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা ইসরাইলের

রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

‘সেফ এক্সিট’, যা বলছেন উপদেষ্টারা

‘সেফ এক্সিট’, যা বলছেন উপদেষ্টারা

সারজিসকে ঘুমের ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে যা বললেন প্রিন্স মাহমুদ

সারজিসকে ঘুমের ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে যা বললেন প্রিন্স মাহমুদ

ভোটের হাওয়া

মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা

বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট ২০২৫, রাত ০২:৩০

Advertisement

নিউজ ডেস্ক: ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনে ভোটের রাজনীতি জমে উঠেছে। এরই মধ্যে একক প্রার্থী হিসেবে মাঠ চষে নজর কেড়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় অর্থবিষয়ক সম্পাদক, জেলা বিএনপির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মো. জোনায়েদ হাসান, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মো. আতাউল্লাহ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা সেক্রেটারি মাওলানা গাজী নিয়াজুল করিম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মুহসিনুল হাসান, জাতীয় গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় মৎস্য ও প্রাণিবিষয়ক সম্পাদক, জেলা সভাপতি আশরাফুল হাসান তপু ও বাংলাদেশ জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য নাসিরুল হক নোয়াব।

এ আসনটি জেলার মর্যাদার আসন এবং এটি বিএনপির দুর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল। এ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীকে পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন অ্যাডভোকেট হারুন আল রশীদ। তবে ২০০৮ সালের পর আসনটি চলে যায় আওয়ামী লীগের হাতে। দলীয় সূত্র জানিয়েছেন, আগামী নির্বাচনে এ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য একক প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল। তিনি নির্বাচন ঘিরে গণসংযোগ, মতবিনিময়, সামাজিক, ধর্মীয় ও দলীয় কর্মকাণ্ডে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করছেন। ২০১১ সালে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য অ্যাডভোটেকট লুৎফুল হাই সাচ্চুর মৃত্যুর পর উপনির্বাচনে অংশ নেন শ্যামল। ২০১৮ সালের নির্বাচনে কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় অংশ নিলেও হেরে যান তিনি। তাঁর ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনে দলের একক প্রার্থী। তিনি ২০১১ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। বিগত সময়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন সংগ্রামে কাজ করেছেন। এলাকায় তিনি ব্যাপকভাবে পরিচিত, যে কারণে নির্বাচনে তাঁর বিজয় নিশ্চিত।’

মন্তব্য করুন


Link copied