গাইবান্ধা প্রতিনিধি : গাইবান্ধায় ভুয়া সনদে সহকারী শিক্ষক (ইসলাম ধর্ম)/সহকারী মৌলভী পদে চাকুরী করছেন শিরিনা খাতুন । গত ১৬/১১/২০২৫ইং তারিখে ঢাকা, এনটিআরসিএ সহকারী পরিচালক (পমূপ্র-৩) ড.এস এম আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত স্মারক নং- ৩৭.০৫.০০০০. ০০০.০১০. ০৫.০০০২. ২৩.১৩১৯ বিষয়: শিক্ষক নিবন্ধন সনদ যাচাই, সূত্র: তার দপ্তরের স্বারক নং র/উ/বি/(১৮) ২০২৫ তারিখ: ২৭/১০/২০২৫ প্রধান শিক্ষক, রসুলপর দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয়,মহিষবান্দি,সাদুল্লাপুর, গাইবান্ধা ও গাইবান্ধা জেলা শিক্ষা অফিসার কার্যালয় বরাবরে প্রেরিত পত্র সূত্রে জানা গেছে, শিরিনা খাতুন রোল,রেজি, সন ও পরীক্ষা নং ১১২০৩১৭৭,৭০০৯৩১৯,৩য় শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা -২০০৭। সহকারী শিক্ষক (ইসলাম ধর্ম) সনদধারীর সনদটি সঠিক নয়। সনদটি জাল ও ভূয়া।
সনদধারী শিরিনা খাতুন জাল/জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন মর্মে দালিলিকভাবে প্রমানিত হওয়ায় সংশ্লিষ্ঠ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ হতে থানায় মামলা দায়ের পূর্বক ঢাকা এনটিআরসিএ অফিসকে অবহিত করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সরেজমিনে বিদ্যালয়ে গিয়ে সহকারী শিক্ষক শিরিনা খাতুনকে পাওয়া যায়নি, একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
এব্যাপারে রসুলপর দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের চলতি দায়িত্ব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল কালাম আজাদ বলেন, সহকারী শিক্ষক শিরিনা খাতুককে ১৫ দিনের সময় দেয়া হয়েছে। শিক্ষক নিবন্ধন সঠিক সনদ দিতে না পারলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
গাইবান্ধা জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আতাউর রহমান বলেন, আমি এখনো চিঠি পাইনি চিঠি পেলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।