আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ২৬ আগস্ট ২০২৫ ● ১১ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ২৬ আগস্ট ২০২৫
রংপুরের ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালটি দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকায় অবকাঠামোসহ এসিগুলো নষ্ট

রংপুরের ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালটি দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকায় অবকাঠামোসহ এসিগুলো নষ্ট

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

তদন্ত হবে আড়ি পাতার

রাজনৈতিক সরকার এ ব্যবস্থা ধরে রাখতে চায়
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

হাইকোর্টের বিচারপতি হলেন সারজিস আলমের শ্বশুর

হাইকোর্টের বিচারপতি হলেন সারজিস আলমের শ্বশুর

কৃষি জমি অন্য খাতে ব্যবহারের সুযোগ নেই-রংপুরে ভূমি মন্ত্রী

সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, বিকাল ০৫:০৯

Advertisement Advertisement

স্টাফ রিপোর্টার: রংপুরে ভূমি মন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ এমপি বলেছেন, দেশে খাদ্যের সয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে কৃষি জমি অন্য খাতে ব্যবহারের সুযোগ নেই। বিশেষ করে তিন ফসলী ও দো-ফসলী জমি কোন ক্রমেই অন্য কোন খাতে ব্যবহার করা যাবে না। এক ফসলি জমি অন্য খাতে ব্যবহার করতে হলে সরকারের অনুমিত লাগবে। আমরা সেই আইনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকালে রংপুর সার্কিট হাউজে তিনি সাংবাদিকদের সাথে ব্রিফ কালে এসব কথা বলেন।
ভূমি মন্ত্রী বলেন, পঞ্চগড়, দিনাজপুর, রংপুর শস্য ভান্ডার। এসব জমি আমাদের সংরক্ষণ করতে হবে। এক্ষেতে আমরা সকলের সহযোগিতা চাই। সুন্দর ভূমি ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে আমাদের নতুন প্রজন্মের জন্য যেন খাদ্য নিশ্চিত করতে পারি, সেই লক্ষ্যে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।
ভূমি সেবায় হয়রানি বন্ধে মন্ত্রী বলেন, জরিপের উপর নির্ভর করে খতিয়ান ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিয়ে আসা হচ্ছে। ভূমিসেবায় ই-নামজারী, ই-খাজনা দেওয়া চালু করা হয়েছে। কোন গ্রাহককে অফিসে গিয়ে হয়রানির শিকার হতে হবে না। এছাড়া দেশের প্রতিটি মানুষের সাথে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সাথে জড়িত। এটিতে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা দরকার। আমরা পর্যায়ক্রমে ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে ভূমিসেবাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে যাবো যেন জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে জানা যাবে একজন ব্যক্তির কি পরিমান এবং কোন খতিয়ানে কত জমি রয়েছে। ফলে জাল দলিলের সমস্যা আর হবে না।
নদী-নালা, খাল-বিল, জলাশয় উদ্ধারের বিষয়ে তিনি বলেন, এ বিষয়ে প্রতিটি জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। জেলা ও মৌজা অনুযায়ী খাল-বিল ও খাস জমির তালিকা রয়েছে। সেটার মধ্যে কতটুকু নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং কতটুকু নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে গেছে তা জেলা প্রশাসক নির্ধারণ করবে। কিন্তু দীর্ঘদিন এই ব্যবস্থা না করার কারণে এটি এমন এক পর্যায়ে চলে গেছে যে এটি সময় সাপেক্ষে এবং কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করতে একটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে খাস জমি, ব্যক্তি মালিকানাধীন জমির শ্রেণি বিন্যাস করা হবে ডিজিটাল জরিপে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুস সবুর মন্ডল, রংপুর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান,জেলা পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলী চৌধুরী, মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার আবু মারুফ হোসেন সহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। 

মন্তব্য করুন


Link copied