আর্কাইভ  শনিবার ● ১ নভেম্বর ২০২৫ ● ১৭ কার্তিক ১৪৩২
আর্কাইভ   শনিবার ● ১ নভেম্বর ২০২৫
জাতীয় নির্বাচনের গলার কাঁটা জুলাই সনদ

জাতীয় নির্বাচনের গলার কাঁটা জুলাই সনদ

‘নোট অব ডিসেন্ট’ বাদ দেওয়ায় বদলে গেছে রাজনীতি

‘নোট অব ডিসেন্ট’ বাদ দেওয়ায় বদলে গেছে রাজনীতি

রংপুরে মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে যুবককে ‘পিটিয়ে হত্যা’

রংপুরে মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে যুবককে ‘পিটিয়ে হত্যা’

পার্বতীপুরে ভবানীপুর-মধ্যপাড়া রেলপথের ফিসপ্লেট সহ ৬ হাজার নাটবল্টু চুরি

পার্বতীপুরে ভবানীপুর-মধ্যপাড়া রেলপথের ফিসপ্লেট সহ ৬ হাজার নাটবল্টু চুরি

জামিন পেলেন পরীমনি

মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১, দুপুর ১১:০১

Advertisement

বিনোদন ডেস্ক: মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত ও সমালোচিত নায়িকা শামসুন্নাহার স্মৃতি ওরফে পরীমনি। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক রবিউল আলমের আদালতে জামিনের আবেদন করলে শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। এদিন সকাল পৌনে ১০টার দিকে তিনি আদালতে হাজির হন।

এছাড়া পরীমনির দুই সহযোগী আশরাফুল ইসলাম দিপু ও কবির হোসেন আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক তা মঞ্জুর করেন।

এর আগে গত ১৩ অক্টোবর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশ মামলার চার্জশিট পাওয়ার পর পরীমনির হাজিরা এবং চার্জশিট আমলে গ্রহণের শুনানির জন্য ২৬ অক্টোবর দিন ঠিক করেন। এর আগে পরীমনিসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে গত ৪ অক্টোবর ঢাকা সিএমএম আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি পুলিশের পরিদর্শক কাজী গোলাম মোস্তফা।

এরও আগে গত ৪ আগস্ট বিকেল ৪টার পর পর বনানীর ১২ নম্বর রোডের পরীমনির বাসায় অভিযান পরিচালনা করে র‌্যাব। ওই সময় বাসা থেকে ১৯টি বোতলে ১৮.৫ লিটার বিদেশি মদ, চার গ্রাম আইস, এক স্লট এলএসডি নামক মাদক জব্দ করা হয়। ওই ঘটনায় র‌্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. মজিবর রহমান মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা করেন।

মামলার চার্জশিটে বলা হয়, চিত্রনায়িকা পরীমনির বাসা থেকে জব্দ হওয়া মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। তদন্তকালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর লিখিতভাবে জানিয়েছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমনির নামীয় মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়। যা ২০২০ সালের ৩০ জুন মেয়াদ শেষ হয়েছে।

অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহের বিষয়ে বলা হয়, পরীমনি বিভিন্ন স্থান থেকে জব্দকৃত মাদকদ্রব্য মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেনের মাধ্যমে সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। এছাড়া জব্দকৃত গাড়ি পরীমনি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন। যা তিনি ব্যাংক থেকে ৩০ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে কিনেছিলেন।

 

মন্তব্য করুন


Link copied