আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৭ নভেম্বর ২০২৫ ● ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৭ নভেম্বর ২০২৫
হাসিনাকন্যা পুতুলের ৫ বছরের কারাদণ্ড

হাসিনাকন্যা পুতুলের ৫ বছরের কারাদণ্ড

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫ বছরের কারাদণ্ড

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫ বছরের কারাদণ্ড

দালালের প্রলোভনে ভারতে আটক ৪ তরুণী, পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে দেশে ফেরত

দালালের প্রলোভনে ভারতে আটক ৪ তরুণী, পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে দেশে ফেরত

৫০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৫০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

বেরোবিতে ছাত্র উপদেষ্টা ও প্রক্টরের চেয়ারে শাড়ি-চুড়ি রেখে তোপের মুখে সমন্বয়করা

রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, রাত ১২:০০

Advertisement

বেরোবি প্রতিনিধি: রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) ছাত্র উপদেষ্টা ও প্রক্টরের চেয়ারে শাড়ি-চুড়ি রাখায় তোপের মুখে পড়েছে সমন্বয়করা। 

রোববার (২০ জুলাই) বিকেল ৫ টায় আশিক, সুমন, আরমান, বাংলাদেশ গঠনতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ (বাগছাস) রংপুর মহানগর সদস্য সচিব হাজিমুল হক ও রংপুর জেলা কমিটির মুখপাত্র রুম্মানুল ইসলাম রাজ প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টার চেয়ারে শাড়ি-চুড়ি রাখেন।

তাদের অভিযোগ, ক্যাম্পাসে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকলেও ছাত্রদল ও শিবির প্রকাশ্যে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। 

তবে এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. শওকাত আলী বলেন, তাদের সাথে ( শাড়ি - চুড়ি প্রদান করা শিক্ষার্থী) আমার ৫ টায় বসার কথা ছিল। ছাত্র রাজনীতির ব্যাপারে তাদের সাথে কথা বলার আগেই তারা শিক্ষকদের অবমাননা করছে। তারা যে অভিযোগ তুলছে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি হচ্ছে কিন্তু সেটি কোথায়। এখন কেউ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাহিরে রাজনীতি করে সেটা কি আমরা দেখব। ৭৫ একরে রাজনীতি নিষিদ্ধ। এখানে কেউ রাজনীতি করতে পারবে না।

তিনি আরও বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আমি এসেই রাজনীতি বন্ধ করি। আমাকে কেউ বলেনি। ওদের আগেই আমি সিন্ডিকেটে বিষয়টি তুলি। রাজনীতি নিষিদ্ধ ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি করায় এর আগে আমি কমিটি গঠন করি৷ সেখানে কয়েকজনকে শোকজ দেওয়া হয়। আমরা কাজ করছি। 

এদিকে শিক্ষকদের অবমাননা করায় প্রতিবাদ করেছে বেরোবি শাখা ছাত্রদল। এসময় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আল আমিন বলেন, গুটি কয়েক নামধারী সমন্বয়ক সাধারণ শিক্ষার্থী' নাম ব্যবহার করে শিক্ষকদের অবমাননা করেছে। শুধু তাই নয় তারা আমাদের মা বোনদেরও অবমাননা করেছে। এই ধরনের অবমাননা কোনো সাধারণ শিক্ষার্থী মেনে নিবে না। 

তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনও ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের দোসরা রয়ে গেছে। তা নাহলে ১৬ জুলাই কঠোর নিরাপত্তা থাকা স্বত্বেও কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের 'জয় বাংলা' স্লোগান লেখে। এগুলোর পিছনে নামধারী সমন্বয়করা আছে।

মন্তব্য করুন


Link copied