আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

বন্ধুত্বের রকমফের

মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, দুপুর ০২:৩৬

ডেস্ক: আত্মার শক্তিশালী বন্ধন হল বন্ধুত্ব। একে অন্যের সুখে-খুশিতে লাফিয়ে ওঠা বা একে অন্যের দুঃখে পাশে দাঁড়ানোর নামই বন্ধুত্ব। আর এ বন্ধুত্ব কোনো বয়স মেনে হয় না, ছোট-বড় সবাই বন্ধু হতে পারে। তবে বন্ধুত্বের মধ্যে অবশ্যই সততা ও ভালোবাসা থাকা চায়। আত্মার সঙ্গে আত্মার টান থাকতেই হবে।  

বন্ধুত্ব হলো মন খুলে কথা বলা, হেসে গড়াগড়ি খাওয়া আর চূড়ান্ত পাগলামি করার অন্য একটি নাম। তবে বন্ধুত্ব করার ক্ষেত্রেও কিছু বিষয় আছে যা মেনে চলা প্রয়োজন। এই নিয়ম বা রীতি মেনে চললে সবার জন্যই ভালো-

১. লক্ষ্য চেতনা ও দৃষ্টিভঙ্গিগত মিল রয়েছে- এমন সহপাঠীর সাথেই বন্ধুত্ব করুন।

২. বন্ধুদের সঙ্গে হাসিঠাট্টার সম্পর্ক সঙ্গত হলেও তাদের কাউকে নিয়ে ব্যঙ্গ করতে যাবেন না। ঠাট্টাচ্ছলেও বন্ধুর কোনো দুর্বলতা/ অক্ষমতা নিয়ে তাকে কখনো খ্যাপাবেন না।

৩. সহপাঠী/ বন্ধুদের সাথে যেন রেষারেষি/ বিরোধ সৃষ্টি না হয়- এ ব্যাপারে সচেতন থাকুন। সবার সাথে যোগাযোগ রাখুন। তার প্রয়োজনে সহযোগিতার হাত বাড়ান। প্রয়োজনে আপনিও সহযোগিতা পাবেন।

৪. বন্ধুর প্রতি বিশ্বস্ত ও আন্তরিক থাকুন। কিন্তু বন্ধুত্ব রক্ষা করতে গিয়ে ক্ষতিকর কোনো কাজে বা অভ্যাসে জড়াবেন না।

৫. বিপরীত লিঙ্গের সাথে বন্ধুত্বের ব্যাপারে সচেতন থাকুন। স্বাভাবিক ও শালীনতার সীমা বজায় রাখুন।

৬. বন্ধুর সারল্য দেখে ‘বোকা/ বেকুব’ বলে উপহাস করা থেকে বিরত থাকুন।

৭. কথাবার্তায় সারাক্ষণ আদেশ বা নির্দেশমূলক বাক্য প্রয়োগের মাধ্যমে কর্তৃত্বপরায়ণ আচরণ করবেন না। চাপিয়ে দেয়া, জোরজবরদস্তি করা, আধিপত্য স্থাপন বা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা সম্পর্কের মধ্যে ফাটল সৃষ্টি করে।

৮. কখনোই বন্ধুকে জোর গলায় ধমক দেবেন না। পরিস্থিতি শান্ত হতে সময় দিন অথবা মৌন থাকুন।

৯. চিন্তা, কথা ও কাজের ক্ষেত্রে অমিল হলে বিনয়ের সাথে বলুন- ‘আমাকে ভুল বুঝো না। আমার মনে হচ্ছে, তুমি যা করছ তা ঠিক নয়’।

১০. অনুযোগ বা আক্ষেপ থাকলেও কোনো অবস্থাতেই বন্ধুকে হেয় করবেন না।

১১. বন্ধুর ওপর রেগে গিয়ে তার পরিবার বা পছন্দের মানুষদের নিয়ে কটু মন্তব্য করবেন না। তার ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করবেন না।

১২. বন্ধুর ব্যর্থতায় কখনো কটুকথা শোনাবেন না। তার মানসিক জোর বাড়াতে চেষ্টা করুন। তাকে অনুপ্রাণিত করুন।

১৩. কোনো কারণে ‘দুঃখিত’ বলতে হলেও নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্যে যুক্তি দাঁড় করাতে যাবেন না। সবর করুন। প্রাকৃতিক নিয়মেই সত্য একদিন প্রকাশিত হবে।

১৪. কোনো ভুল হলে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করুন এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশে ধন্যবাদ জানান। এতে পারস্পরিক আস্থা ও শ্রদ্ধাবোধ বাড়বে।

১৫. বন্ধুর যুক্তিসঙ্গত প্রয়োজন পূরণে বা উপকার করতে কখনো কার্পণ্য করবেন না। বন্ধুর বিপদে আন্তরিকভাবে তার পাশে দাঁড়ান। তাকে মমতা দিন ও মানসিক শক্তি জোগান।

মন্তব্য করুন


 

Link copied