আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ১৩ মে ২০২৫ ● ৩০ বৈশাখ ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ১৩ মে ২০২৫
কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে পাকিস্তান-ভারতের সঙ্গে কাজ করার ঘোষণা ট্রাম্পের

কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে পাকিস্তান-ভারতের সঙ্গে কাজ করার ঘোষণা ট্রাম্পের

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির কয়েক ঘণ্টা না যেতেই কাশ্মীরে বিস্ফোরণ!

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির কয়েক ঘণ্টা না যেতেই কাশ্মীরে বিস্ফোরণ!

আক্রমণের জন্য সেনা মোতায়েন করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

আক্রমণের জন্য সেনা মোতায়েন করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

বল এখন ভারতের কোর্টে: পাকিস্তান

যুদ্ধের দামামা
বল এখন ভারতের কোর্টে: পাকিস্তান

জিএম কাদেরের দলীয় পদবী ব্যবহারের নিষেধাজ্ঞা বহাল

বুধবার, ১৬ নভেম্বর ২০২২, রাত ০৮:৩৭

Advertisement

ডেস্ক: জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের দলীয় পদবী ব্যবহারের বিরুদ্ধে দেওয়া অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বহাল রেখেছে আদালত। জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি ও চেয়ারম্যানের সাবেক উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধার করা মামলায় ৩১ অক্টোবর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।

বুধবার (১৬ নভেম্বর) ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ মাসুদুল হকের আদালত উভয় পক্ষের শুনানি শেষে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার আবেদনের রায়ে তিনি আদেশ বহাল রাখেন। ১০ নভেম্বর শুনানি শেষে ১৬ নভেম্বর আদেশের দিন ধার্য করেছিল আদালত।

স্থগিতাদেশ বহালের প্রতিক্রিয়ায় বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদের মুখপাত্র কাজী মানুনূর রশীদ বলেন, বিচার বিভাগ ও আইনের শাসনের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল। আমাদের বিশ্বাস জিএম কাদের অগণতান্ত্রিক আচরণের বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে।

গত ৬ অক্টোবর জাতীয় পার্টির পক্ষে শেখ সিরাজুল ইসলাম, কলিম উল্যাহ মজুমদারসহ বেশ কয়েকজন আইনজীবী এই আবেদন করেন। আবেদনে জিএম কাদেরের ওপর গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রত্যাহার চাওয়া হয়।

মামলার বিবরণীতে বলা হয়, জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। এরপর বিবাদী জিএম কাদের হাইকোর্ট বিভাগের একটি রিট মামলা বিচারাধীন থাকার পরও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে ওই বছর ২৮ ডিসেম্বর কাউন্সিল করে নিজেকে চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা করেন।

একই আদালতে জাতীয় পার্টির সাবেক মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা গত ৩ অক্টোবর জিএম কাদেরসহ চারজনের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করেন। ওই মামলায় বলা হয়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধাকেও জাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কার করেন, যা সম্পূর্ণ অবৈধ। তাই ২০১৯ সালের ২৮ ডিসেম্বরের কাউন্সিলসহ চলতি বছর ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বহিষ্কার আদেশ অবৈধ ঘোষণা করতে এবং হাইকোর্ট বিভাগের রিট নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় পার্টির পরবর্তী কাউন্সিল স্থগিত রাখতে মামলায় আদেশ চাওয়া হয়।

মন্তব্য করুন


Link copied