আর্কাইভ  রবিবার ● ১৩ জুলাই ২০২৫ ● ২৯ আষাঢ় ১৪৩২
আর্কাইভ   রবিবার ● ১৩ জুলাই ২০২৫
সারা দেশের সঙ্গে কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে রাজধানী ঢাকা

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
সারা দেশের সঙ্গে কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে রাজধানী ঢাকা

সারা দেশ উত্তাল ছিল ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচিতে

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
সারা দেশ উত্তাল ছিল ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচিতে

‘পানি খাওয়াতে মিরপুর থেকে এসে ফার্মগেটে হিটস্ট্রোক করেন আঙ্কেল’

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
‘পানি খাওয়াতে মিরপুর থেকে এসে ফার্মগেটে হিটস্ট্রোক করেন আঙ্কেল’

সড়ক-রেলপথ অবরোধ, শাহবাগে কর্মসূচি

ফিরে দেখা জুলাই বিপ্লব
সড়ক-রেলপথ অবরোধ, শাহবাগে কর্মসূচি

কুড়িগ্রামে নৌকা ঘাটে অতিরিক্ত অর্থ আদায়, বন্ধের দাবিতে চরবাসীর মানববন্ধন

শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, বিকাল ০৬:১৯

Advertisement

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি : কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী যাত্রাপুর নৌকা ঘাটে অতিরিক্ত খাজনা আদায় বন্ধের দাবীতে চরবাসীর মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১২ জুলাই) বিকেলে সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের যাত্রাপুর নৌকা ঘাটে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে চরের শত শত মানুষ অংশ নেয়।


মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, যাত্রাপুর হাটের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নজরুল আর্মি, যাত্রাপুর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান রহিমুদ্দিন হায়দার রিপন, ইউপি সদস্য আবু রায়হান, মাসুদ রানা, আব্দুস সালামসহ চরের অনেকে।


বক্তারা বলেন, চরের লাখো মানুষ এই যাত্রাপুর হাটে শনিবার ও মঙ্গলবার হাট করতে আসেন। এসব মানুষদের কাছ থেকে ঘাটের নির্ধারিত খাজনার চেয়েও অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছে ঘাট ইজারাদার। এছাড়াও চরাঞ্চলের মানুষ কৃষি পন্য হাটে বিক্রি করতে আসলে খাজনা হিসেবে অতিরিক্ত টাকা গুনতে হয়। ফলে চরাঞ্চলের মানুষ অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পরছে। তাই তারা অতিরিক্ত অর্থ আদায় বন্ধে প্রসাশনের দৃষ্টি কামনা করেন।


মানববন্ধনে চরের বাসিন্দা মাসুদ রানা বলেন, আমরা চরের ১ থেকে দেড় লক্ষ মানুষ শনিবার ও মঙ্গলবার হাটে আসি। কিছু বিক্রি করতে আসলেও চাঁদা দেওয়া লাগে। আবার কিছু কিনে নিয়ে গেলেও টাকা দেয়া লাগে। যার কারণে আমরা চরের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছি। আমি চরবাসীর পক্ষ থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায় বন্ধের জোড় দাবি করছি।


যাত্রাপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান রহিম উদ্দিন হায়দার রিপন বলেন, ঐতিহ্যবাহী যাত্রাপুর নৌকা ঘাটে চরের মানুষকে জিম্মি করে টাকা নিচ্ছে ঘাট ইজারাদার। ফলে ঘাট ইজারাদারের কাছে অসহায় হয়ে পড়েছে চরের হাজার হাজার মানুষ। তাই প্রশাসনের কাছে বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া দাবি করছি।


এ বিষয়ে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাঈদা পারভীন জানান, ঘাটটি তো জেলা পরিষদের। তাদের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য করুন


Link copied