নিউজ ডেস্ক: আমাদের যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। এই মাধ্যমে প্রিয়জনদের সঙ্গে যেমন নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা যায় আবার প্রিয়জনকে ঠকাতেও এই মাধ্যমই ব্যবহার করছেন অনেকে।
দাম্পত্য সম্পর্কে থাকার পরেও কাউকে ইঙ্গিতপূর্ণ মেসেজ দেওয়া বা কারও সঙ্গে ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ করাকে মাইক্রো চিটিং বলে। মোট কথা , শারীরিক ও মানসিক ভাবে কারও সঙ্গে জড়িয়ে না পড়েও ক্রমাগত কারও সঙ্গে ফ্লার্ট করা বা ইঙ্গিতপূর্ণ কথা বলা হলো ‘মাইক্রো-চিটিং’।
যদিও বেশিরভাগ সম্পর্কেই এই ধরনের ছোট ছোট আচরণকে এড়িয়ে যাওয়া হয়। এই ধরনের বিষয়গুলোকে গুরুত্বপূর্ণও মনে করেন না। যতক্ষণ না সম্পর্ক তিক্ত হয়ে উঠছে, কিংবা শারীরিক ও মানসিকভাবে অন্য মানুষের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে, ততদিন পর্যন্ত এই বিষয়গুলো এড়িয়ে যান। কিন্তু এই ‘মাইক্রো-চিটিং’ মোটেও এড়িয়ে যাওয়ার বিষয় নয়।
সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘ওপেন রিলেশনশিপে থাকলে ‘মাইক্রো-চিটিং’ খুব সাধারণ। কিন্তু আপনি যদি ওপেন রিলেশনশিপে না থাকেন কিংবা ক্যাজুয়াল ডেটিং না করেন, সে ক্ষেত্রে ‘মাইক্রো-চিটিং’ গ্রহণযোগ্য নয়। ’’
সঙ্গী যদি কারও সঙ্গে ফ্লার্ট করেন আর আপনাকে মিথ্যে কথা বলেন, কোনও বিষয় যদি আপনার থেকে লুকিয়ে রাখেন, সে ক্ষেত্রেও সঙ্গী আপনাকে ঠকাচ্ছেন। আর এই ছোট ছোট বিষয়গুলো এড়িয়ে গেলে ভবিষ্যতে সমস্যার মুখে পড়তে পারেন।